Top Ad

middle ad

Fashion

Videopvidundefined

Life Hack

Toypvidundefined

Short Movies

Entertainmentpvidundefined
এই সময়: দাবানলের লেলিহান শিখায় জ্বলছে গ্রিস। একই ছবি তুরস্ক, ইতালি রাশিয়া, ক্যালিফোর্নিয়াতেও। সম্প্রতি 'হিট ডোম' (Hit Dome) বা উত্তপ্ত কড়াইয়ে পরিণত হয়েছিল আমেরিকা ও কানাডার একাংশ, যা প্রাণ কেড়েছে সাতশোরও বেশি মানুষের। প্রবল বৃষ্টি-বন্যায় ক'দিন আগেই ধুয়ে-মুছে গিয়েছে জাপানের বিস্তীর্ণ গ্রামাঞ্চল। পৃথিবীর নানা প্রান্ত একই সঙ্গে বিবিধ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি- এ সব কি নিছকই সমাপতন? রাষ্ট্রপুঞ্জের রিপোর্ট কিন্তু বলছে, মোটেই না। মানুষের বিধ্বংসী কার্যকলাপে যে ভাবে () বাড়ছে, তাতে এটাই পৃথিবীর নিউ নর্মাল! অর্থাৎ, প্রবল তাপপ্রবাহ, বিধ্বংসী আগুন বা বিপর্যয়কারী বন্যা- যা এতকাল ১০ বা ৫০ বছরে একবার ঘটত, সেই ঘটনাগুলোই এখন ঘটবে বারবার, হয়তো বছরে একাধিকবার! মানুষ এখনই সংযত না-হলে ধ্বংসের আর বেশি বাকি নেই। বিশ্বের প্রতিটি এলাকার জলবায়ু () নিয়ে বিস্তর পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর সোমবার ১৯৫টি সদস্য দেশকে নিয়ে বৈঠকে ষষ্ঠ রিপোর্টটি পেশ করেছে রাষ্ট্রপুঞ্জের সংক্রান্ত আন্তঃরাষ্ট্র প্যানেল (আইপিসিসি)। আর সেই রিপোর্টের প্রতি পদে পদে বিপদবার্তা! পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি, সমুদ্রের জলস্তর বেড়ে যাওয়ার মতো ঘটনা ইতিমধ্যেই উষ্ণায়নের প্রভাব বোঝাতে শুরু করে দিয়েছে। অবিলম্বে সব ক'টি দেশ যদি কার্বন ডাই-অক্সাইড এবং গ্রিন গ্যাস নির্গমনে রাশ টানে, তা হলেও পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা স্থিতিশীল হতে সময় লাগবে প্রায় ২০-৩০ বছর! আর সমুদ্রের যে জলস্তর ইতিমধ্যেই বেড়ে গিয়েছে, তা কমানোর উপায় নেই, তবে নতুন করে জলস্তর বৃদ্ধি রোখা সম্ভব। কিন্তু সেটাও এখনই সব দেশ একসঙ্গে সচেতন হলে। না-হলে অবিলম্বেই নেমে আসবে বিপর্যয়, যা থেকে কোনও দেশই রক্ষা পাবে না। যা দেখে রাষ্ট্রপুঞ্জের মহাসচিব আন্তেনিও গুতারেসের উক্তি, 'সমগ্র মানবসভ্যতার জন্য এটা লাল সতর্কবার্তা'! কিন্তু এতেও কি সতর্ক হবে মানুষ? রাষ্ট্রপুঞ্জের রিপোর্ট বলছে, এত বৈঠক, সম্মেলনের পরও দেশগুলি নিজেদের কার্বন নির্গমনে তেমন রাশ টানতে পারেনি বলেই পৃথিবীর তাপমাত্রা হু হু করে চড়ছে। ২০১৮-এর ক্লাইমেট সামিটে বলা হয়েছিল, কার্বন নির্গমনে রাশ না-টানতে পারলে ২০৪০-এর মধ্যে পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়ে যাবে। কিন্তু এখন যা পরিস্থিতি, তাতে ২০৩০-এর মধ্যেই তাপমাত্রা বৃদ্ধির সেই লক্ষ্যমাত্রা ছুঁয়ে ফেলা যাবে! সমুদ্রের জলস্তর বৃদ্ধির পরিসংখ্যানও ততধিক চিন্তার। ১৯০১-১৯৭১ সাল অবধি প্রতি বছর সমুদ্রের জলতল বাড়ত গড়ে ১.৩ মিলিমিটার, আর ২০০৬ থেকে ২০১৮-এর মধ্যে সেটা বেড়ে হয়েছে বছরে ৩.৭ মিলিমিটার! রাষ্ট্রপুঞ্জের এই রিপোর্টে সতর্কবার্তা রয়েছে ভারতের জন্যও। রিপোর্ট বলছে, উষ্ণায়নের জেরে দক্ষিণ এশিয়ায় গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালীন বৃষ্টি বাড়বে। সবচেয়ে বড় কথা, সেই বৃষ্টির পূর্বাভাস ঠিক ভাবে দেওয়া সব সময় সম্ভব হবে না। বদলে যেতে পারে বর্ষার চরিত্রও। সেই সঙ্গে হিমালয়ে বরফের গলন বাড়বে, যার প্রভাবে হতে পারে বন্যা। এমনিতে সামগ্রিক ভাবেই ১৯৫০-এর পর থেকে তাপপ্রবাহের ঘটনা উত্তরোত্তর বেড়েছে, সেই তুলনায় কমেছে শৈত্যপ্রবাহ। শহরাঞ্চলে জলাশয় আর সবুজের আচ্ছাদন কমছে, বদলে বাড়ছে কংক্রিটের জঙ্গল। আর সেই কংক্রিটের জঙ্গলে উত্তাপ আটকা পড়ে এক একটি শহর হয়ে উঠছে উষ্ণায়নের এক একটি হটস্পট! রিপোর্ট বলছে, এই ধরনের প্রাকৃতিক বিপর্যয়ই সংখ্যায় ও প্রাবল্যে আরও বাড়বে। আর তা একটি অঞ্চলে আটকে না-থেকে ছড়িয়ে পড়বে বিশ্বের নানা প্রান্তে! বাঁচার কি তা হলে কোনও উপায় নেই? রাষ্ট্রপুঞ্জের রিপোর্ট বলছে, এই শতক শেষ হওয়ার আগেই বিশ্ব উষ্ণায়নের গতিকে বেঁধে ফেলা সম্ভব। কিন্তু তার জন্য প্রতিটি দেশকে বিপুল ভাবে কার্বন ও গ্রিন হাউস গ্যাসের নির্গমন কমাতে হবে। চলতি বছরের শেষ দিকে গ্লাসগোয় রাষ্ট্রপুঞ্জের সদস্য রাষ্ট্রগুলির বৈঠক। সেখানে ১৯৫টি সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে রয়েছে ভারতও। প্রতিটি দেশ ব্যাপকহারে নির্গমন কমাতে রাজি হলে খুব দ্রুত এয়ার কোয়ালিটি উন্নত করা সম্ভব। কিন্তু সব ক'টি দেশকে একমত করার কাজ কি এতটা সহজ হবে? রিপোর্টে লাল সতর্কবার্তা কার্বন নির্গমনে নাশ না-টানায় ব্যাপক হারে বাড়ছে পৃথিবীর তাপমাত্রা পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে ২০৩০-এর মধ্যেই শৈত্যপ্রবাহ কমে বাড়ছে তাপপ্রবাহ বেড়েই চলেছে সমুদ্রের জলস্তর সবুজ এবং জলাশয় কমায় শহরগুলি পরিণত হয়েছে উষ্ণায়নের হটস্পটে এর ফলে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সংখ্যা ও ধ্বংসলীলা বাড়বে একই সঙ্গে এক দেশে বন্যা, অন্য দেশে খরা অস্বাভাবিক নয়


from International News in Bengali, আন্তর্জাতিক News, World News Headlines in Bangla https://ift.tt/3AqmTCo
https://ift.tt/3iz111t
শিয়রে বিপদ! তাপপ্রবাহ-বন্যা-দাবানলই নিউ নর্মাল

শিয়রে বিপদ! তাপপ্রবাহ-বন্যা-দাবানলই নিউ নর্মাল

এই সময়: দাবানলের লেলিহান শিখায় জ্বলছে গ্রিস। একই ছবি তুরস্ক, ইতালি রাশিয়া, ক্যালিফোর্নিয়াতেও। সম্প্রতি 'হিট ডোম' (Hit Dome) বা উত্তপ্ত কড়াইয়ে পরিণত হয়েছিল আমেরিকা ও কানাডার একাংশ, যা প্রাণ কেড়েছে সাতশোরও বেশি মানুষের। প্রবল বৃষ্টি-বন্যায় ক'দিন আগেই ধুয়ে-মুছে গিয়েছে জাপানের বিস্তীর্ণ গ্রামাঞ্চল। পৃথিবীর নানা প্রান্ত একই সঙ্গে বিবিধ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি- এ সব কি নিছকই সমাপতন? রাষ্ট্রপুঞ্জের রিপোর্ট কিন্তু বলছে, মোটেই না। মানুষের বিধ্বংসী কার্যকলাপে যে ভাবে () বাড়ছে, তাতে এটাই পৃথিবীর নিউ নর্মাল! অর্থাৎ, প্রবল তাপপ্রবাহ, বিধ্বংসী আগুন বা বিপর্যয়কারী বন্যা- যা এতকাল ১০ বা ৫০ বছরে একবার ঘটত, সেই ঘটনাগুলোই এখন ঘটবে বারবার, হয়তো বছরে একাধিকবার! মানুষ এখনই সংযত না-হলে ধ্বংসের আর বেশি বাকি নেই। বিশ্বের প্রতিটি এলাকার জলবায়ু () নিয়ে বিস্তর পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর সোমবার ১৯৫টি সদস্য দেশকে নিয়ে বৈঠকে ষষ্ঠ রিপোর্টটি পেশ করেছে রাষ্ট্রপুঞ্জের সংক্রান্ত আন্তঃরাষ্ট্র প্যানেল (আইপিসিসি)। আর সেই রিপোর্টের প্রতি পদে পদে বিপদবার্তা! পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি, সমুদ্রের জলস্তর বেড়ে যাওয়ার মতো ঘটনা ইতিমধ্যেই উষ্ণায়নের প্রভাব বোঝাতে শুরু করে দিয়েছে। অবিলম্বে সব ক'টি দেশ যদি কার্বন ডাই-অক্সাইড এবং গ্রিন গ্যাস নির্গমনে রাশ টানে, তা হলেও পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা স্থিতিশীল হতে সময় লাগবে প্রায় ২০-৩০ বছর! আর সমুদ্রের যে জলস্তর ইতিমধ্যেই বেড়ে গিয়েছে, তা কমানোর উপায় নেই, তবে নতুন করে জলস্তর বৃদ্ধি রোখা সম্ভব। কিন্তু সেটাও এখনই সব দেশ একসঙ্গে সচেতন হলে। না-হলে অবিলম্বেই নেমে আসবে বিপর্যয়, যা থেকে কোনও দেশই রক্ষা পাবে না। যা দেখে রাষ্ট্রপুঞ্জের মহাসচিব আন্তেনিও গুতারেসের উক্তি, 'সমগ্র মানবসভ্যতার জন্য এটা লাল সতর্কবার্তা'! কিন্তু এতেও কি সতর্ক হবে মানুষ? রাষ্ট্রপুঞ্জের রিপোর্ট বলছে, এত বৈঠক, সম্মেলনের পরও দেশগুলি নিজেদের কার্বন নির্গমনে তেমন রাশ টানতে পারেনি বলেই পৃথিবীর তাপমাত্রা হু হু করে চড়ছে। ২০১৮-এর ক্লাইমেট সামিটে বলা হয়েছিল, কার্বন নির্গমনে রাশ না-টানতে পারলে ২০৪০-এর মধ্যে পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়ে যাবে। কিন্তু এখন যা পরিস্থিতি, তাতে ২০৩০-এর মধ্যেই তাপমাত্রা বৃদ্ধির সেই লক্ষ্যমাত্রা ছুঁয়ে ফেলা যাবে! সমুদ্রের জলস্তর বৃদ্ধির পরিসংখ্যানও ততধিক চিন্তার। ১৯০১-১৯৭১ সাল অবধি প্রতি বছর সমুদ্রের জলতল বাড়ত গড়ে ১.৩ মিলিমিটার, আর ২০০৬ থেকে ২০১৮-এর মধ্যে সেটা বেড়ে হয়েছে বছরে ৩.৭ মিলিমিটার! রাষ্ট্রপুঞ্জের এই রিপোর্টে সতর্কবার্তা রয়েছে ভারতের জন্যও। রিপোর্ট বলছে, উষ্ণায়নের জেরে দক্ষিণ এশিয়ায় গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালীন বৃষ্টি বাড়বে। সবচেয়ে বড় কথা, সেই বৃষ্টির পূর্বাভাস ঠিক ভাবে দেওয়া সব সময় সম্ভব হবে না। বদলে যেতে পারে বর্ষার চরিত্রও। সেই সঙ্গে হিমালয়ে বরফের গলন বাড়বে, যার প্রভাবে হতে পারে বন্যা। এমনিতে সামগ্রিক ভাবেই ১৯৫০-এর পর থেকে তাপপ্রবাহের ঘটনা উত্তরোত্তর বেড়েছে, সেই তুলনায় কমেছে শৈত্যপ্রবাহ। শহরাঞ্চলে জলাশয় আর সবুজের আচ্ছাদন কমছে, বদলে বাড়ছে কংক্রিটের জঙ্গল। আর সেই কংক্রিটের জঙ্গলে উত্তাপ আটকা পড়ে এক একটি শহর হয়ে উঠছে উষ্ণায়নের এক একটি হটস্পট! রিপোর্ট বলছে, এই ধরনের প্রাকৃতিক বিপর্যয়ই সংখ্যায় ও প্রাবল্যে আরও বাড়বে। আর তা একটি অঞ্চলে আটকে না-থেকে ছড়িয়ে পড়বে বিশ্বের নানা প্রান্তে! বাঁচার কি তা হলে কোনও উপায় নেই? রাষ্ট্রপুঞ্জের রিপোর্ট বলছে, এই শতক শেষ হওয়ার আগেই বিশ্ব উষ্ণায়নের গতিকে বেঁধে ফেলা সম্ভব। কিন্তু তার জন্য প্রতিটি দেশকে বিপুল ভাবে কার্বন ও গ্রিন হাউস গ্যাসের নির্গমন কমাতে হবে। চলতি বছরের শেষ দিকে গ্লাসগোয় রাষ্ট্রপুঞ্জের সদস্য রাষ্ট্রগুলির বৈঠক। সেখানে ১৯৫টি সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে রয়েছে ভারতও। প্রতিটি দেশ ব্যাপকহারে নির্গমন কমাতে রাজি হলে খুব দ্রুত এয়ার কোয়ালিটি উন্নত করা সম্ভব। কিন্তু সব ক'টি দেশকে একমত করার কাজ কি এতটা সহজ হবে? রিপোর্টে লাল সতর্কবার্তা কার্বন নির্গমনে নাশ না-টানায় ব্যাপক হারে বাড়ছে পৃথিবীর তাপমাত্রা পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে ২০৩০-এর মধ্যেই শৈত্যপ্রবাহ কমে বাড়ছে তাপপ্রবাহ বেড়েই চলেছে সমুদ্রের জলস্তর সবুজ এবং জলাশয় কমায় শহরগুলি পরিণত হয়েছে উষ্ণায়নের হটস্পটে এর ফলে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সংখ্যা ও ধ্বংসলীলা বাড়বে একই সঙ্গে এক দেশে বন্যা, অন্য দেশে খরা অস্বাভাবিক নয়


from International News in Bengali, আন্তর্জাতিক News, World News Headlines in Bangla https://ift.tt/3AqmTCo
https://ift.tt/3iz111t
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: আফগানিস্তানের তালিবানরা (Taliban) দখল করছে একের পর এক শহর। এরমধ্যেই ছ'টি প্রদেশিক রাজধানী তাঁরা দখল করে নিয়েছে। সোমবারও একটি প্রাদেশিক রাজধানী দখল করেছে তাঁরা। তালিবানদের থেকে বাঁচতে হাজার হাজার আফগান পরিবার রাজধানী কাবুলে এসে আশ্রয় নিচ্ছে। এদের মধ্যে অনেকেই রাস্তায় শুয়ে দিন কাটাচ্ছেন। এর আগে তালিবানরা কুন্দুজ, তাখার, জোজান, সার-ই-পোল এবং নিমরুজ দখল করে। এছাড়াও, হেরাত, কান্দাহার এবং হেলমান্দ প্রদেশে সেনা বাহিনীর সঙ্গে লড়াই চালাচ্ছে এই তালিবানরা। এই শহরগুলিকেও দখল করতে চাইছে সশস্ত্র সংগঠনটি। বিভিন্ন স্থানীয় আফগান সংবাদমাধ্যমে দাবি করা হচ্ছে, প্রচণ্ড লড়াইয়ের জেরে হাজার হাজার পরিবার কুন্দুজ, কান্দাহার, নিমরোজ, তখর এবং বাগলান প্রদেশ থেকে কাবুলে পালিয়ে এসেছে। কাবুলের সর-এ-শামালি এবং খাইরখানা এলাকায় ক্যাম্প করে থাকতে শুরু করেছে এই পালিয়ে আসা আশ্রয়হীন মানুষেরা। স্থানীয় একটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, কুন্দুজ প্রদেশের কয়েকশ ঘরছাড়া মানুষ কাবুলের পুলিশ জেলা ১৫-এর একটি পার্কে থাকতে শুরু করেছে। শিশু, বয়স্ক এবং আহত লোকজনও সেই পার্কে রয়েছে। আফগান সরকার এখনও তাঁদেরকে খাবার বা আশ্রয় দেয়নি। তবে স্থানীয় কিছু মানুষেরা তাঁদের মুখে খাবার তুলে দেওয়ার কাজ করছে। সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, গৃহহীন মানুষের সংখ্যা প্রচুর। যুদ্ধের কারণে এদের মৌলিক সুযোগ -সুবিধা দেওয়াও কঠিন হয়ে পড়েছে। জানানো হয়েছে, গত পাঁচ মাসে প্রায় ৭৫,০০০ পরিবার গৃহহীন হয়েছে। প্রসঙ্গত, থেকে আমেরিকা সেনা ফেরত নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হতেই পুনরায় তালিবানি দৌরাত্ম্য শুরু হয়েছে। যুবতীদের উপর অত্যাচারের মাত্রা ক্রমশই বেড়ে চলেছে আফগানিস্তানে। মেয়েদের অপহরণ করে ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ের ঘটনা আখছাড় ঘটছে বলে দাবি করা হচ্ছে। গত শুক্রবারই তালিবানিদের হাতে নিহত হন আফগান সরকারের মিডিয়া বিভাগের শীর্ষ আধিকারিক দাওয়া খান মিনাপাল। আগেই তালিবানিরা হুঁশিয়ারি দিয়েছিল, তাঁদের উপর হওয়া বিমান হামলার প্রতিশোধ নেওয়া হবে। এব্যাপারে ঊর্ধ্বতন সরকারি আধিকারিকদের উপরেই হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছিল। দাওয়া খান মিনাপাল ছিলেন আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি ঘনিষ্ঠ। শুক্রবার তিনি বাড়ি থেকে বের হতেই তাঁকে খুন করা হয় বলে জানানো হয়েছে।


from International News in Bengali, আন্তর্জাতিক News, World News Headlines in Bangla https://ift.tt/3iz9dPt
https://ift.tt/3jH2lyB
আফগানিস্তানে তালিবানি তাণ্ডব! কাবুলে আশ্রয় নিচ্ছে হাজার হাজার পরিবার

আফগানিস্তানে তালিবানি তাণ্ডব! কাবুলে আশ্রয় নিচ্ছে হাজার হাজার পরিবার

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: আফগানিস্তানের তালিবানরা (Taliban) দখল করছে একের পর এক শহর। এরমধ্যেই ছ'টি প্রদেশিক রাজধানী তাঁরা দখল করে নিয়েছে। সোমবারও একটি প্রাদেশিক রাজধানী দখল করেছে তাঁরা। তালিবানদের থেকে বাঁচতে হাজার হাজার আফগান পরিবার রাজধানী কাবুলে এসে আশ্রয় নিচ্ছে। এদের মধ্যে অনেকেই রাস্তায় শুয়ে দিন কাটাচ্ছেন। এর আগে তালিবানরা কুন্দুজ, তাখার, জোজান, সার-ই-পোল এবং নিমরুজ দখল করে। এছাড়াও, হেরাত, কান্দাহার এবং হেলমান্দ প্রদেশে সেনা বাহিনীর সঙ্গে লড়াই চালাচ্ছে এই তালিবানরা। এই শহরগুলিকেও দখল করতে চাইছে সশস্ত্র সংগঠনটি। বিভিন্ন স্থানীয় আফগান সংবাদমাধ্যমে দাবি করা হচ্ছে, প্রচণ্ড লড়াইয়ের জেরে হাজার হাজার পরিবার কুন্দুজ, কান্দাহার, নিমরোজ, তখর এবং বাগলান প্রদেশ থেকে কাবুলে পালিয়ে এসেছে। কাবুলের সর-এ-শামালি এবং খাইরখানা এলাকায় ক্যাম্প করে থাকতে শুরু করেছে এই পালিয়ে আসা আশ্রয়হীন মানুষেরা। স্থানীয় একটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, কুন্দুজ প্রদেশের কয়েকশ ঘরছাড়া মানুষ কাবুলের পুলিশ জেলা ১৫-এর একটি পার্কে থাকতে শুরু করেছে। শিশু, বয়স্ক এবং আহত লোকজনও সেই পার্কে রয়েছে। আফগান সরকার এখনও তাঁদেরকে খাবার বা আশ্রয় দেয়নি। তবে স্থানীয় কিছু মানুষেরা তাঁদের মুখে খাবার তুলে দেওয়ার কাজ করছে। সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, গৃহহীন মানুষের সংখ্যা প্রচুর। যুদ্ধের কারণে এদের মৌলিক সুযোগ -সুবিধা দেওয়াও কঠিন হয়ে পড়েছে। জানানো হয়েছে, গত পাঁচ মাসে প্রায় ৭৫,০০০ পরিবার গৃহহীন হয়েছে। প্রসঙ্গত, থেকে আমেরিকা সেনা ফেরত নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হতেই পুনরায় তালিবানি দৌরাত্ম্য শুরু হয়েছে। যুবতীদের উপর অত্যাচারের মাত্রা ক্রমশই বেড়ে চলেছে আফগানিস্তানে। মেয়েদের অপহরণ করে ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ের ঘটনা আখছাড় ঘটছে বলে দাবি করা হচ্ছে। গত শুক্রবারই তালিবানিদের হাতে নিহত হন আফগান সরকারের মিডিয়া বিভাগের শীর্ষ আধিকারিক দাওয়া খান মিনাপাল। আগেই তালিবানিরা হুঁশিয়ারি দিয়েছিল, তাঁদের উপর হওয়া বিমান হামলার প্রতিশোধ নেওয়া হবে। এব্যাপারে ঊর্ধ্বতন সরকারি আধিকারিকদের উপরেই হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছিল। দাওয়া খান মিনাপাল ছিলেন আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি ঘনিষ্ঠ। শুক্রবার তিনি বাড়ি থেকে বের হতেই তাঁকে খুন করা হয় বলে জানানো হয়েছে।


from International News in Bengali, আন্তর্জাতিক News, World News Headlines in Bangla https://ift.tt/3iz9dPt
https://ift.tt/3jH2lyB
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: মধ্যপ্রদেশে মুষলধারে বৃষ্টিতে বহু জেলায় বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়েছে। এরই মধ্যে অশোক নগরের পাঁচওয়ালি গ্রাম থেকে সামনে এল এক আশ্চর্য খবর। যা শুনে হতচকিত হয়ে পড়ছেন সকলেই। প্রবল বৃষ্টির কারণে মধ্যপ্রদেশে সিন্ধ নদীতেও জলের পরিমাণ বেড়ে গিয়েছিল। কিন্তু রবিবার সকালে যখন নদীর জল কমে যায় ,তখন দেখা যায় নদীর মাটিতে পড়ে রয়েছে প্রচুর ! খবর গ্রামে চাউর হতে অবশ্য বেশি সময় লাগেনি। দাবানলের মতো খবর ছড়িয়ে পড়তেই বিপুল সংখ্যক গ্রামবাসী নদীর তীরে রুপোর মুদ্রা খুঁজতে শুরু করে। এই রুপোর মুদ্রাগুলি আবার দেখা যায় ব্রিটিশ সময়কালের। যার ফলে গুপ্তধনের ভাবনা জোরালো হয়েছে গ্রমবাসীর মনে। গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন, আগে কখনও কখনও এক বা দু'টি মুদ্রা পাওয়া যেত ঠিকই, কিন্তু প্রবল বৃষ্টির পরে দেখা যায় আট-ন'টি করে এমন মুদ্রা পাওয়া যাচ্ছে। যেন মনে হচ্ছিল কোথাও থেকে বন্যার জলে গুপ্তধন ভেসে এসেছে। খবর ছড়িয়ে পড়তেই বহু মানুষ নদীর তীরে পৌঁছে কয়েন খুঁজতে শুরু করেন। ওই এলাকার এসডিপিও এই ঘটনা প্রসঙ্গে জানান, তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘটনার কথা শুনেছেন। এক অফিসারকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয় বলেও জানিয়েছেন তিনি। পুরো বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে বলে জানানো হয়েছে। কী ভাবে এই মুদ্রাগুলি নদীতে এল, তা এখনও জানা যায়নি। কয়েকজন স্থানীয়রা বলছেন, একটি বাড়িতে এই সম্পত্তি লুকানো ছিল। বন্যার জলে সেগুলিই ভেসে এসেছে, বলে দাবি তাঁদের। আবার অনেকে মনে করছেন ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণেই লোকেরা এই কয়েন নদীতে ফেলেছিল। এখন সেই কয়েনই আবার নদীর তীরে ভেসে আসছে। তবে কারণ যাই হোক, তা নিয়ে বেশি মাথা ঘামাতে রাজি না গ্রামবাসীরা, তাঁরা এখন ব্যস্ত রুপোর মুদ্রা কুড়োতে।


from National News in Bengali, জাতীয় খবর, India News in Bangla, Headlines of India - Eisamay https://ift.tt/37wHubO
https://ift.tt/3As6NYP
নদী থেকে উঠছে রাশিরাশি রৌপ্যমুদ্রা! অবাধে চলল লুঠপাট

নদী থেকে উঠছে রাশিরাশি রৌপ্যমুদ্রা! অবাধে চলল লুঠপাট

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: মধ্যপ্রদেশে মুষলধারে বৃষ্টিতে বহু জেলায় বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়েছে। এরই মধ্যে অশোক নগরের পাঁচওয়ালি গ্রাম থেকে সামনে এল এক আশ্চর্য খবর। যা শুনে হতচকিত হয়ে পড়ছেন সকলেই। প্রবল বৃষ্টির কারণে মধ্যপ্রদেশে সিন্ধ নদীতেও জলের পরিমাণ বেড়ে গিয়েছিল। কিন্তু রবিবার সকালে যখন নদীর জল কমে যায় ,তখন দেখা যায় নদীর মাটিতে পড়ে রয়েছে প্রচুর ! খবর গ্রামে চাউর হতে অবশ্য বেশি সময় লাগেনি। দাবানলের মতো খবর ছড়িয়ে পড়তেই বিপুল সংখ্যক গ্রামবাসী নদীর তীরে রুপোর মুদ্রা খুঁজতে শুরু করে। এই রুপোর মুদ্রাগুলি আবার দেখা যায় ব্রিটিশ সময়কালের। যার ফলে গুপ্তধনের ভাবনা জোরালো হয়েছে গ্রমবাসীর মনে। গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন, আগে কখনও কখনও এক বা দু'টি মুদ্রা পাওয়া যেত ঠিকই, কিন্তু প্রবল বৃষ্টির পরে দেখা যায় আট-ন'টি করে এমন মুদ্রা পাওয়া যাচ্ছে। যেন মনে হচ্ছিল কোথাও থেকে বন্যার জলে গুপ্তধন ভেসে এসেছে। খবর ছড়িয়ে পড়তেই বহু মানুষ নদীর তীরে পৌঁছে কয়েন খুঁজতে শুরু করেন। ওই এলাকার এসডিপিও এই ঘটনা প্রসঙ্গে জানান, তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘটনার কথা শুনেছেন। এক অফিসারকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয় বলেও জানিয়েছেন তিনি। পুরো বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে বলে জানানো হয়েছে। কী ভাবে এই মুদ্রাগুলি নদীতে এল, তা এখনও জানা যায়নি। কয়েকজন স্থানীয়রা বলছেন, একটি বাড়িতে এই সম্পত্তি লুকানো ছিল। বন্যার জলে সেগুলিই ভেসে এসেছে, বলে দাবি তাঁদের। আবার অনেকে মনে করছেন ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণেই লোকেরা এই কয়েন নদীতে ফেলেছিল। এখন সেই কয়েনই আবার নদীর তীরে ভেসে আসছে। তবে কারণ যাই হোক, তা নিয়ে বেশি মাথা ঘামাতে রাজি না গ্রামবাসীরা, তাঁরা এখন ব্যস্ত রুপোর মুদ্রা কুড়োতে।


from National News in Bengali, জাতীয় খবর, India News in Bangla, Headlines of India - Eisamay https://ift.tt/37wHubO
https://ift.tt/3As6NYP
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: টোকিয়ো ()। ভারতের জন্য সবচেয়ে সফল বছর। সোনা, রূপো, ব্রোঞ্জ মেডেল প্রাপকদের পাশাপাশি অলিম্পিকের আসরে অংশ নিয়েছিলেন একাধিক বাঙালি খেলোয়াড়। তবে শুধু খেলোয়াড়রাই নয়, রাজ্যের নাম উজ্জ্বল করেছেন বাঙালি বিচারকও। টোকিয়ো অলিম্পিকে প্রতিযোগীতার বিচারক হিসেবে অংশ নিয়েছিলেন ইন্দ্রনীল দত্ত। জাপান থেকে একগুচ্ছ অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে ফিরেছেন তিনি। কেমন ছিল তাঁর এই অলিম্পিকের জার্নি? যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) প্রাক্তনী ইন্দ্রনীল দত্ত (Indranil Datta) গত ১১ বছর ধরে তীরন্দাজির () সঙ্গে যুক্ত। নিজে ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পাশাপাশি গত ১০ বছর ধরে তিনি এই খেলার বিচারক হিসেবে স্থান করে নিয়েছেন ওয়ার্ল্ড আর্চারির মঞ্চে। এই প্রথম সরাসরি অলিম্পিকের আসরে বিচারক হিসেবে অংশ নিলেন তিনি। এ প্রসঙ্গে এই সময় ডিজিটালকে ইন্দ্রনীল বলেন, 'টোকিয়ো অলিম্পিকের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে গেলে হয়ত শব্দ কম পড়ে যাবে। ১০ বছর ধরে আমি তীরন্দাজি প্রতিযোগীতার বিচারক হিসেবে একাধিক টুর্নামেন্টে অংশ নিয়েছি। কিন্তু, এই অনুভূতি সম্পূর্ণ আলাদা। একটা আলাদাই অ্যাড্রিনালিন রাশ ছিল। ফিরে আসার পরও আমার এই জার্নিটা থেকে বেরতে অনেকটা সময় লেগে গিয়েছে।' কিন্তু, কেমনভাবে এল এই সুবর্ণ সুযোগ? ইন্দ্রনীল বলেন, '২০১৫ সাল থেকে আর্চারি ফেডারেশনের সঙ্গে আমি যুক্ত। প্রতিবছরই জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক লেভেলে তীরন্দাজি প্রতিযোগীতায় বিচারক কিংবা রেফারি হিসেবে অংশ নিই। ওয়ার্ল্ড আর্চারির পাঁচজন বিচারকের মধ্যে আমিও একজন। সেখানে থেকেই ভারতের হয়ে অলিম্পিকে তীরন্দাজি প্রতিযোগীতার বিচারক হিসেবে সুযোগ পাই। প্রতিবছরের কর্মপদ্ধতি এবং Ranking-এর উপর ভিত্তি করে অলিম্পিকের এই নির্বাচন হয়। জুরি মেম্বার হিসেবে অলিম্পিকের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারলেও টোকিয়োতে যেতে পারব ভাবিনি। এরপর ২০১৯ সালে হঠাৎ করেই বিচারক হওয়ার এই সুযোগ এসে যায়।' অলিম্পিক ভিলেজে থাকার অভিজ্ঞতাও এই সময় ডিজিটালের সঙ্গে ভাগ করে নিলেন ইন্দ্রনীল দত্ত। তিনি বলেন, 'বাইরের দর্শক হয়ত ছিল না। কিন্তু, দাবি করে বলতে পারি অলিম্পিকের আসর আয়োজনে জাপান তাক লাগিয়ে দিয়েছে। তীরন্দাজির জন্য সেরা আয়োজন ছিল টোকিয়োতে। সর্বোপরি, কোভিড ম্যানেজমেন্টে অলিম্পিক কর্তৃপক্ষ অনেক সুদক্ষ ভূমিকা নিয়েছে। প্রতিদিন প্রায় ২৫ হাজার মানুষের কোভিড টেস্ট, কনট্যাক্ট ট্রেসিং সহ পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা হয়েছে।' এবারের অলিম্পিকে তীরন্দাজির মহিলা বিভাগের গোল্ড মেডেল ম্যাচটিতে বিচারক হিসেবে ছিলেন ইন্দ্রনীল। তাঁর কথায়, 'বিচারকদের সকলেরই ইচ্ছা থাকে গোল্ড মেডেল ম্যাচ পরিচালনা করা। সেই সুযোগও এসে যায় টোকিয়োতে। সকলে হয়ত ভাবেন প্রতিযোগী এবং কোচেদেরই কেবল পরিশ্রম হয়। কিন্তু, এই লেভেলে একটা হাইভোল্টেজ ম্যাচে বিচারকদেরও নার্ভ ধরে রাখতে হয়।' ভারতীয় বিচারক হওয়ায় ভারতের প্রতিযোগীদের ম্যাচে বিচারক হিসেবে থাকতে পারেননি ইন্দ্রনীল। তবে দর্শকাসনে বসে উপভোগ করেছেন বাঙালি তীরন্দাজ অতনু দাস ও দীপিকা কুমারির ম্যাচ। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ার ইন্দ্রনীলের মাথায় তীরন্দাজির নেশা চাপল কী করে? তাঁর কথায়, '১৯৯৩ সালে ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়নশিপ খেলেছি। তখন আমার বয়স ছিল মাত্র সাত বছর। আমার বাবা ছিলেন তীরন্দাজ কোচ। ২০০৬ সালে দোহা এশিয়ান গেমস এবং ২০১০ সালে দিল্লি কমনওয়েলথ গেমসে বাবা কমপিটিশন ম্যানেজমেন্টের দায়িত্ব পালন করেছেন। তার আগে ২০০০ সালে সিডনি অলিম্পিকে রেফারি ছিলেন। মনের মধ্যে একটা জেদ ছিল। বাবা যখন অলিম্পিকে যেতে পেরেছে, তখন আমিও পারব। ২০০৮ সালে আন্তর্জাতিক স্তরে রেফারি হিসেবে আমি অংশ নিই। এরপর ২০০৯ সাল থেকে ওয়ার্ল্ড আর্চারির অংশ হই।' ইন্দ্রনীলের কথায়, 'খেলাধুলো কেবল মেডেল পাওয়ার জন্য নয়। খেলাধুলো মানুষের চরিত্র তৈরিতেও বড় ভূমিকা পালন করে। টিম স্পিরিট তৈরি করে দেয়। ঐক্যবদ্ধভাবে একে অপরের পাশা থাকা শেখায়। পাশাপাশি, ব্যর্থতা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে ফের লড়াইয়ের ময়দানে বাউন্স ব্যাক করে ফিরে আসা শেখায়। তাই সরাসরি খেলার সঙ্গে জড়িত থাকতে না পারলেও নানাভাবে খেলাধুলোকে পেশা হিসেবে বেছে নেওয়ার সুযোগ এখন অফুরন্ত।'


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/3s5V6V1
https://ift.tt/3CAu9xx
অলিম্পিকের আসরে যাদবপুরের প্রাক্তনীও, কেমন ছিল অভিজ্ঞতা?

অলিম্পিকের আসরে যাদবপুরের প্রাক্তনীও, কেমন ছিল অভিজ্ঞতা?

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: টোকিয়ো ()। ভারতের জন্য সবচেয়ে সফল বছর। সোনা, রূপো, ব্রোঞ্জ মেডেল প্রাপকদের পাশাপাশি অলিম্পিকের আসরে অংশ নিয়েছিলেন একাধিক বাঙালি খেলোয়াড়। তবে শুধু খেলোয়াড়রাই নয়, রাজ্যের নাম উজ্জ্বল করেছেন বাঙালি বিচারকও। টোকিয়ো অলিম্পিকে প্রতিযোগীতার বিচারক হিসেবে অংশ নিয়েছিলেন ইন্দ্রনীল দত্ত। জাপান থেকে একগুচ্ছ অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে ফিরেছেন তিনি। কেমন ছিল তাঁর এই অলিম্পিকের জার্নি? যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) প্রাক্তনী ইন্দ্রনীল দত্ত (Indranil Datta) গত ১১ বছর ধরে তীরন্দাজির () সঙ্গে যুক্ত। নিজে ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পাশাপাশি গত ১০ বছর ধরে তিনি এই খেলার বিচারক হিসেবে স্থান করে নিয়েছেন ওয়ার্ল্ড আর্চারির মঞ্চে। এই প্রথম সরাসরি অলিম্পিকের আসরে বিচারক হিসেবে অংশ নিলেন তিনি। এ প্রসঙ্গে এই সময় ডিজিটালকে ইন্দ্রনীল বলেন, 'টোকিয়ো অলিম্পিকের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে গেলে হয়ত শব্দ কম পড়ে যাবে। ১০ বছর ধরে আমি তীরন্দাজি প্রতিযোগীতার বিচারক হিসেবে একাধিক টুর্নামেন্টে অংশ নিয়েছি। কিন্তু, এই অনুভূতি সম্পূর্ণ আলাদা। একটা আলাদাই অ্যাড্রিনালিন রাশ ছিল। ফিরে আসার পরও আমার এই জার্নিটা থেকে বেরতে অনেকটা সময় লেগে গিয়েছে।' কিন্তু, কেমনভাবে এল এই সুবর্ণ সুযোগ? ইন্দ্রনীল বলেন, '২০১৫ সাল থেকে আর্চারি ফেডারেশনের সঙ্গে আমি যুক্ত। প্রতিবছরই জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক লেভেলে তীরন্দাজি প্রতিযোগীতায় বিচারক কিংবা রেফারি হিসেবে অংশ নিই। ওয়ার্ল্ড আর্চারির পাঁচজন বিচারকের মধ্যে আমিও একজন। সেখানে থেকেই ভারতের হয়ে অলিম্পিকে তীরন্দাজি প্রতিযোগীতার বিচারক হিসেবে সুযোগ পাই। প্রতিবছরের কর্মপদ্ধতি এবং Ranking-এর উপর ভিত্তি করে অলিম্পিকের এই নির্বাচন হয়। জুরি মেম্বার হিসেবে অলিম্পিকের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারলেও টোকিয়োতে যেতে পারব ভাবিনি। এরপর ২০১৯ সালে হঠাৎ করেই বিচারক হওয়ার এই সুযোগ এসে যায়।' অলিম্পিক ভিলেজে থাকার অভিজ্ঞতাও এই সময় ডিজিটালের সঙ্গে ভাগ করে নিলেন ইন্দ্রনীল দত্ত। তিনি বলেন, 'বাইরের দর্শক হয়ত ছিল না। কিন্তু, দাবি করে বলতে পারি অলিম্পিকের আসর আয়োজনে জাপান তাক লাগিয়ে দিয়েছে। তীরন্দাজির জন্য সেরা আয়োজন ছিল টোকিয়োতে। সর্বোপরি, কোভিড ম্যানেজমেন্টে অলিম্পিক কর্তৃপক্ষ অনেক সুদক্ষ ভূমিকা নিয়েছে। প্রতিদিন প্রায় ২৫ হাজার মানুষের কোভিড টেস্ট, কনট্যাক্ট ট্রেসিং সহ পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা হয়েছে।' এবারের অলিম্পিকে তীরন্দাজির মহিলা বিভাগের গোল্ড মেডেল ম্যাচটিতে বিচারক হিসেবে ছিলেন ইন্দ্রনীল। তাঁর কথায়, 'বিচারকদের সকলেরই ইচ্ছা থাকে গোল্ড মেডেল ম্যাচ পরিচালনা করা। সেই সুযোগও এসে যায় টোকিয়োতে। সকলে হয়ত ভাবেন প্রতিযোগী এবং কোচেদেরই কেবল পরিশ্রম হয়। কিন্তু, এই লেভেলে একটা হাইভোল্টেজ ম্যাচে বিচারকদেরও নার্ভ ধরে রাখতে হয়।' ভারতীয় বিচারক হওয়ায় ভারতের প্রতিযোগীদের ম্যাচে বিচারক হিসেবে থাকতে পারেননি ইন্দ্রনীল। তবে দর্শকাসনে বসে উপভোগ করেছেন বাঙালি তীরন্দাজ অতনু দাস ও দীপিকা কুমারির ম্যাচ। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ার ইন্দ্রনীলের মাথায় তীরন্দাজির নেশা চাপল কী করে? তাঁর কথায়, '১৯৯৩ সালে ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়নশিপ খেলেছি। তখন আমার বয়স ছিল মাত্র সাত বছর। আমার বাবা ছিলেন তীরন্দাজ কোচ। ২০০৬ সালে দোহা এশিয়ান গেমস এবং ২০১০ সালে দিল্লি কমনওয়েলথ গেমসে বাবা কমপিটিশন ম্যানেজমেন্টের দায়িত্ব পালন করেছেন। তার আগে ২০০০ সালে সিডনি অলিম্পিকে রেফারি ছিলেন। মনের মধ্যে একটা জেদ ছিল। বাবা যখন অলিম্পিকে যেতে পেরেছে, তখন আমিও পারব। ২০০৮ সালে আন্তর্জাতিক স্তরে রেফারি হিসেবে আমি অংশ নিই। এরপর ২০০৯ সাল থেকে ওয়ার্ল্ড আর্চারির অংশ হই।' ইন্দ্রনীলের কথায়, 'খেলাধুলো কেবল মেডেল পাওয়ার জন্য নয়। খেলাধুলো মানুষের চরিত্র তৈরিতেও বড় ভূমিকা পালন করে। টিম স্পিরিট তৈরি করে দেয়। ঐক্যবদ্ধভাবে একে অপরের পাশা থাকা শেখায়। পাশাপাশি, ব্যর্থতা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে ফের লড়াইয়ের ময়দানে বাউন্স ব্যাক করে ফিরে আসা শেখায়। তাই সরাসরি খেলার সঙ্গে জড়িত থাকতে না পারলেও নানাভাবে খেলাধুলোকে পেশা হিসেবে বেছে নেওয়ার সুযোগ এখন অফুরন্ত।'


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/3s5V6V1
https://ift.tt/3CAu9xx
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: সমস্ত রেকর্ড ভেঙে টোকিও অলিম্পিকে সেরা পারফর্মমেন্স ভারতের। অলিম্পিকে প্রথম সোনা সহ সাত পদক। নীরজ চোপড়া, পুনিয়া সহ বাকি অলিম্পিক টিম রাজধানীতে ফিরতেই মহা সংবর্ধনা। নিজের সেরা টুকু দিয়ে টোকিও অলিম্পিকে ভারতের তেরঙ্গার সম্মান রাখার যে কাজ রানী, সিন্ধু, মীরাবাঈরা করেছেন,তাদের বরণ করতে সেজে উঠেছিল দিল্লি সহ গোটা দেশ। জমকালো এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ভারতের গর্ব এই অলিম্পিক টিমকে সম্মান জানায় কেন্দ্র। তাতে হাজির ছিলেন ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর, প্রাক্তন ক্রীড়ামন্ত্রী কিরেন রিজিজু, নিশীথ প্রামাণিক সহ সাইয়ের সিনিয়র আধিকারিকরা। এদিন বিমান থেকে নামতেই আবেগের বন্যায় ভেসে যান সোনার ছেলে নীরজ চোপড়া। তার সঙ্গে একই বিমানে দেশে ফেরেন ব্রোঞ্জজয়ী কুস্তিগীর বজরং পুনিয়া, বিনেশ ফোগট, অদিতি সহ একাধিক অলিম্পিয়ান। মঞ্চ ছিল প্রস্তুত। পদকজয়ী ও প্রতিযোগীদের একবার চোখের দেখা দেখতে ভিড় জমিয়েছিলেন বহু মানুষ। সন্ধেয় দিল্লির অশোকা হোটেলে রাজকীয়ভাবে সংবর্ধনা দেওয়া হয় অলিম্পিয়ানদের। নীরজ চোপড়, লভলিনা, রবি দাহিয়া, বজরম পুনিয়াদের সংবর্ধনা দেন কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রীর অনুরাগ ঠাকুর, প্রাক্তন ক্রীড়ামন্ত্রী কিরেণ রিজিজু। সংবর্ধনার সঙ্গেই অলিম্পিয়ানদের জন্য ছিল এলাহি খাবারের আয়োজন। পাত সাজানো স্ন্যাকসের সঙ্গে নৈশভোজ। সন্ধ্যে ছ'টা থেকে শুরু হয়ে যায় স্ন্যাকসের আসর। স্ন্যাকসের মধ্যে ছিল মুর্গ মালাই টিক্কা, মাটন শিক কাবাব এবং আচারি পনীর টিক্কা। সন্ধ্যে সাতটা থেকে শুরু হয় নৈশভোজ। শুরু মানচাও স্যুপ এবং ধনেপাতার স্যুর দিয়ে। তারপর একে একে বিভিন্ন ধরনের স্যালাড। মেনুতে ছিল ইরানি রায়তা এবং দই ভাল্লাও। এরপর শুরু মূলপর্বের খাওয়াদাওয়া। মোট ১৫টি পদ ছিল মূল পর্বের জন্য। ভারতীয় থেকে চাইনিজ কিংবা ইটালিয়ান যার যেমন খুশি খাওয়ার বিকল্প বেছে নেওয়ার সুযোগ ছিল। ভারতীয় মেন কোর্সের মধ্যে ছিল মুর্গ মাখানি, হায়দরাবাদি গোস্ত বিরিয়ানি এবং পনীর পেশাওয়ারি। চাইনিজ খাবারের মধ্যে ছিল ব্ল্যাক বিন সসের সঙ্গে বিভিন্ন সবজি এবং হাক্কা নুডলস। আবার ইটালিয়ান মেনুর মধ্যে ছিল পাস্তা এবং বিভিন্ন ধরনের সস। এছাড়া ভারতের মহিলা ভারোত্তলক মীরাবাঈয়ের জন্য ছিল বিশেষ পিৎজা । কারণ তিনি পিৎজা খেতে খুব ভালোবাসেন। সবশেষে মিষ্টিমুখের পালা। ডেজার্ট সেকশন আলো করে ছিল জিলিপি সঙ্গে রাবড়ি, মুগ ডালের হালুয়া, কুলফি এবং ফালুদা।


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/3jDIbpt
https://ift.tt/3jIOc4b
টোকিও অলিম্পিক ফেরত প্রতিযোগী ও পদকজয়ীদের সম্মানে রাজকীয় সংবর্ধনা

টোকিও অলিম্পিক ফেরত প্রতিযোগী ও পদকজয়ীদের সম্মানে রাজকীয় সংবর্ধনা

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: সমস্ত রেকর্ড ভেঙে টোকিও অলিম্পিকে সেরা পারফর্মমেন্স ভারতের। অলিম্পিকে প্রথম সোনা সহ সাত পদক। নীরজ চোপড়া, পুনিয়া সহ বাকি অলিম্পিক টিম রাজধানীতে ফিরতেই মহা সংবর্ধনা। নিজের সেরা টুকু দিয়ে টোকিও অলিম্পিকে ভারতের তেরঙ্গার সম্মান রাখার যে কাজ রানী, সিন্ধু, মীরাবাঈরা করেছেন,তাদের বরণ করতে সেজে উঠেছিল দিল্লি সহ গোটা দেশ। জমকালো এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ভারতের গর্ব এই অলিম্পিক টিমকে সম্মান জানায় কেন্দ্র। তাতে হাজির ছিলেন ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর, প্রাক্তন ক্রীড়ামন্ত্রী কিরেন রিজিজু, নিশীথ প্রামাণিক সহ সাইয়ের সিনিয়র আধিকারিকরা। এদিন বিমান থেকে নামতেই আবেগের বন্যায় ভেসে যান সোনার ছেলে নীরজ চোপড়া। তার সঙ্গে একই বিমানে দেশে ফেরেন ব্রোঞ্জজয়ী কুস্তিগীর বজরং পুনিয়া, বিনেশ ফোগট, অদিতি সহ একাধিক অলিম্পিয়ান। মঞ্চ ছিল প্রস্তুত। পদকজয়ী ও প্রতিযোগীদের একবার চোখের দেখা দেখতে ভিড় জমিয়েছিলেন বহু মানুষ। সন্ধেয় দিল্লির অশোকা হোটেলে রাজকীয়ভাবে সংবর্ধনা দেওয়া হয় অলিম্পিয়ানদের। নীরজ চোপড়, লভলিনা, রবি দাহিয়া, বজরম পুনিয়াদের সংবর্ধনা দেন কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রীর অনুরাগ ঠাকুর, প্রাক্তন ক্রীড়ামন্ত্রী কিরেণ রিজিজু। সংবর্ধনার সঙ্গেই অলিম্পিয়ানদের জন্য ছিল এলাহি খাবারের আয়োজন। পাত সাজানো স্ন্যাকসের সঙ্গে নৈশভোজ। সন্ধ্যে ছ'টা থেকে শুরু হয়ে যায় স্ন্যাকসের আসর। স্ন্যাকসের মধ্যে ছিল মুর্গ মালাই টিক্কা, মাটন শিক কাবাব এবং আচারি পনীর টিক্কা। সন্ধ্যে সাতটা থেকে শুরু হয় নৈশভোজ। শুরু মানচাও স্যুপ এবং ধনেপাতার স্যুর দিয়ে। তারপর একে একে বিভিন্ন ধরনের স্যালাড। মেনুতে ছিল ইরানি রায়তা এবং দই ভাল্লাও। এরপর শুরু মূলপর্বের খাওয়াদাওয়া। মোট ১৫টি পদ ছিল মূল পর্বের জন্য। ভারতীয় থেকে চাইনিজ কিংবা ইটালিয়ান যার যেমন খুশি খাওয়ার বিকল্প বেছে নেওয়ার সুযোগ ছিল। ভারতীয় মেন কোর্সের মধ্যে ছিল মুর্গ মাখানি, হায়দরাবাদি গোস্ত বিরিয়ানি এবং পনীর পেশাওয়ারি। চাইনিজ খাবারের মধ্যে ছিল ব্ল্যাক বিন সসের সঙ্গে বিভিন্ন সবজি এবং হাক্কা নুডলস। আবার ইটালিয়ান মেনুর মধ্যে ছিল পাস্তা এবং বিভিন্ন ধরনের সস। এছাড়া ভারতের মহিলা ভারোত্তলক মীরাবাঈয়ের জন্য ছিল বিশেষ পিৎজা । কারণ তিনি পিৎজা খেতে খুব ভালোবাসেন। সবশেষে মিষ্টিমুখের পালা। ডেজার্ট সেকশন আলো করে ছিল জিলিপি সঙ্গে রাবড়ি, মুগ ডালের হালুয়া, কুলফি এবং ফালুদা।


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/3jDIbpt
https://ift.tt/3jIOc4b
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: অজি বিক্রম চূর্ণ ব্র্যাঘ্র দাপটে। পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে অস্ট্রেলিয়াকে দুরমুশ করে সিরিজ জয় বাংলাদেশের। ৪-১ ব্যবধানে অজিদের হারিয়ে সিরিজ ঘরে আনল শাকিবের বাংলাদেশ। অবিস্মরণীয় জয়। বাংলাদেশের সর্বকালের সেরা পারফর্মমেন্সের দেখা মিলল এদিন। শেষ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে ৬২ রানে হারিয়ে দুর্ধর্ষ জয় টাইগার্সদের। মাত্র ৯ রানে চার উইকেট নিয়ে ম্যাচের নায়ক সাকিব আল হাসান। টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে কম ওভার খেলে, সবচেয়ে কম রানে ও অলআউট হওয়ার নজির ঘটল এদিনই। ম্যাচের শুরু থেকে চমক মাহমুদুল্লা রিয়াদের বাহিনীর । টানা তৃতীয় ম্যাচে টস জিতে এদিনও ব্যাটিং বেছে নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। পঞ্চম ম্যাচে ব্যাট করতে নেমে ৮ উইকেটে ১২২ রান করে বাংলাদেশ। সেই রান তাড়া করতে গিয়ে ৬২-তেই শেষ অজি ইনিংস। একইসঙ্গে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতে রেকর্ড বাংলাদেশের।


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/3Cw0m92
https://ift.tt/3fOJCQB
টাইগারদের দাপটে কুপোকাত ক্যাঙারু! অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ৪-১ সিরিজ জয় বাংলাদেশের

টাইগারদের দাপটে কুপোকাত ক্যাঙারু! অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ৪-১ সিরিজ জয় বাংলাদেশের

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: অজি বিক্রম চূর্ণ ব্র্যাঘ্র দাপটে। পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে অস্ট্রেলিয়াকে দুরমুশ করে সিরিজ জয় বাংলাদেশের। ৪-১ ব্যবধানে অজিদের হারিয়ে সিরিজ ঘরে আনল শাকিবের বাংলাদেশ। অবিস্মরণীয় জয়। বাংলাদেশের সর্বকালের সেরা পারফর্মমেন্সের দেখা মিলল এদিন। শেষ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে ৬২ রানে হারিয়ে দুর্ধর্ষ জয় টাইগার্সদের। মাত্র ৯ রানে চার উইকেট নিয়ে ম্যাচের নায়ক সাকিব আল হাসান। টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে কম ওভার খেলে, সবচেয়ে কম রানে ও অলআউট হওয়ার নজির ঘটল এদিনই। ম্যাচের শুরু থেকে চমক মাহমুদুল্লা রিয়াদের বাহিনীর । টানা তৃতীয় ম্যাচে টস জিতে এদিনও ব্যাটিং বেছে নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। পঞ্চম ম্যাচে ব্যাট করতে নেমে ৮ উইকেটে ১২২ রান করে বাংলাদেশ। সেই রান তাড়া করতে গিয়ে ৬২-তেই শেষ অজি ইনিংস। একইসঙ্গে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতে রেকর্ড বাংলাদেশের।


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/3Cw0m92
https://ift.tt/3fOJCQB
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: পাড়ার ক্রিকেট মাঠে কান পাতলে এমন শোনা যায় বটে। তাই বলে একেবারে আন্তর্জাতিক ম্যাচে! খোদ অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে!! যেন বিশ্বাসই করা যায় না। সিরিজের শেষ ম্যাচে স্ট্যাম্প মাইক্রোফোনে ধরা পড়ল বাংলাদেশের উইকেটকিপার নুরুল হাসানের গলা, 'সাকিব ভাই তাড়াতাড়ি আউট করেন, অনেক দিন পর বাসায় যাব'। এবারে সফরে এসে যারপরনাই বিপাকের মুখে পড়তে হয় অস্ট্রেলীয় বাহিনীকে। অতিবড় বাংলাদেশী ফ্যানও অস্ট্রেলিয়ার এমন করুণ বিপর্যয়ের কথা ভাবতে পারেননি। অস্ট্রেলিয়াকে এদিন টি-টোয়েন্টি ফর্ম্যাটের সবচেয়ে লজ্জাজনক স্কোর উপহার দিল টাইগারেরা। এদিন রান করে মাত্র ৬২। যা টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে কম রান। অস্ট্রেলিয়ার আগে জিম্বাবোয়ের সঙ্গে খেলেছেন বাংলাদেশী ক্রিকেটাররা। এরপর খেলা হল অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে। এর মাঝে ঈদ চলে গেলেও ক্রিকেটাররা বাড়ি যেতে পারেননি। তাই অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে সিরিজ খেলেই সকলের রয়েছে বাড়ি যাওয়ার তাঁরা। নুরুল হাসানের আকুতিতে যেন সেই কথাই ফুটে উঠল। ম্যাচ শেষ করেই তাড়াতাড়ি বাড়ি যেতে চাইছেন তিনি। তবে, নুরুল হাসানকে নিরাশ করেননি সাকিব আল হাসান। এ ম্যাচে ৯ রান খরচ করে তিনি তুলে নিলেন চারটি উইকেট। ম্যান অফ দ্য ম্যাচ হলেন সাকিব। ম্যান অফ দ্য সিরিজও হলেন সাকিব অল হাসান। বাংলাদেশের ইতিহাসে এই জয় অবিস্মরণীয়। বাংলাদেশের সর্বকালের সেরা পারফর্মমেন্সের দেখা মিলল এদিন। শেষ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে ৬২ রানে হারিয়ে দুর্ধর্ষ জয় টাইগার্সদের। মাত্র ৯ রানে চার উইকেট নিয়ে ম্যাচের নায়ক সাকিব আল হাসান। টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে কম ওভার খেলে, সবচেয়ে কম রানে ও অলআউট হওয়ার নজির ঘটল এদিনই।


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/3AuHrcL
https://ift.tt/37s99dS
'সাকিব ভাই তাড়াতাড়ি আউট করেন', অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে যেন পাড়া ক্রিকেট বাংলাদেশের!

'সাকিব ভাই তাড়াতাড়ি আউট করেন', অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে যেন পাড়া ক্রিকেট বাংলাদেশের!

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: পাড়ার ক্রিকেট মাঠে কান পাতলে এমন শোনা যায় বটে। তাই বলে একেবারে আন্তর্জাতিক ম্যাচে! খোদ অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে!! যেন বিশ্বাসই করা যায় না। সিরিজের শেষ ম্যাচে স্ট্যাম্প মাইক্রোফোনে ধরা পড়ল বাংলাদেশের উইকেটকিপার নুরুল হাসানের গলা, 'সাকিব ভাই তাড়াতাড়ি আউট করেন, অনেক দিন পর বাসায় যাব'। এবারে সফরে এসে যারপরনাই বিপাকের মুখে পড়তে হয় অস্ট্রেলীয় বাহিনীকে। অতিবড় বাংলাদেশী ফ্যানও অস্ট্রেলিয়ার এমন করুণ বিপর্যয়ের কথা ভাবতে পারেননি। অস্ট্রেলিয়াকে এদিন টি-টোয়েন্টি ফর্ম্যাটের সবচেয়ে লজ্জাজনক স্কোর উপহার দিল টাইগারেরা। এদিন রান করে মাত্র ৬২। যা টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে কম রান। অস্ট্রেলিয়ার আগে জিম্বাবোয়ের সঙ্গে খেলেছেন বাংলাদেশী ক্রিকেটাররা। এরপর খেলা হল অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে। এর মাঝে ঈদ চলে গেলেও ক্রিকেটাররা বাড়ি যেতে পারেননি। তাই অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে সিরিজ খেলেই সকলের রয়েছে বাড়ি যাওয়ার তাঁরা। নুরুল হাসানের আকুতিতে যেন সেই কথাই ফুটে উঠল। ম্যাচ শেষ করেই তাড়াতাড়ি বাড়ি যেতে চাইছেন তিনি। তবে, নুরুল হাসানকে নিরাশ করেননি সাকিব আল হাসান। এ ম্যাচে ৯ রান খরচ করে তিনি তুলে নিলেন চারটি উইকেট। ম্যান অফ দ্য ম্যাচ হলেন সাকিব। ম্যান অফ দ্য সিরিজও হলেন সাকিব অল হাসান। বাংলাদেশের ইতিহাসে এই জয় অবিস্মরণীয়। বাংলাদেশের সর্বকালের সেরা পারফর্মমেন্সের দেখা মিলল এদিন। শেষ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে ৬২ রানে হারিয়ে দুর্ধর্ষ জয় টাইগার্সদের। মাত্র ৯ রানে চার উইকেট নিয়ে ম্যাচের নায়ক সাকিব আল হাসান। টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে কম ওভার খেলে, সবচেয়ে কম রানে ও অলআউট হওয়ার নজির ঘটল এদিনই।


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/3AuHrcL
https://ift.tt/37s99dS
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: তামিলনাড়ুর ধর্মপুরীতে ১০৮ কেজি লঙ্কার গুঁড়োর জলে স্নান করলেন এক পুরোহিতকে। আদি আম্মাবাসাই উৎসবের রীতি অনুসারে নাদাপানহল্লির একটি মন্দিরের এক পুরোহিত ১০৮ কেজি লঙ্কার গুঁড়োর মেশানো জলে স্নান করলেন। তামিল মাস আদিতে যে অমাবস্যা পড়ে সেদিন গ্রামের দেবতা পেরিয়া কারুপাসামির পূজা করা হয়। প্রথমে দেবতাকে দুধ দিয়ে অভিষিক্ত করা হয়। এর পরে গুঁড়ো দিয়ে দেওয়া হয়। এছাড়া মদ ও সিগারেটও দেওয়া হয়। পুরোহিতের লঙ্কার জল দিয়ে স্নান রীতি অনুসারে মন্দিরের পুরোহিতকেও এরপর অনেক রীতিনীতি পালন করতে হয়। যেমন ভক্তদের সমস্যা শুনতে হয়। এরপর ১০৮ কেজি লঙ্কার গুঁড়ো মেশানো জল দিয়ে ওই পুরোহিত স্নান করেন। তামিলনাড়ুর মানুষ মনে করেন, এই কাজ করলে ভক্তদের উপর থেকে অশুভ আত্মার প্রভাব দূর হয়। জলে এত পরিমাণ লঙ্কা মেশানোর ফলে এই জলের রং পুরোপুরি লাল হয়ে যায়। এত পরিমাণে লঙ্কার ঝাঁঝে পুরোহিতের স্নানের সময় আশেপাশের মানুষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত নিতে পারেন না। কিন্তু ওই পুরোহিত সেই লঙ্কা জলেই স্নান করেন। তবে এমন নিয়ম যে শুধু তামিলনাড়ুতে রয়েছে তা নয়। দেশের একাধিক রাজ্যে এমন বহু নিয়ম চালু রয়েছে। সবগুলি নিয়মই প্রাচীন এবং বহুদিন ধরে ধর্মবিশ্বাসীরা এই নিয়মগুলি মেনে আসছেন।


from National News in Bengali, জাতীয় খবর, India News in Bangla, Headlines of India - Eisamay https://ift.tt/3jyDMUC
https://ift.tt/3ivajvA
১০৮ কেজি লঙ্কার গুঁড়োর জলে স্নান পুরোহিতের!

১০৮ কেজি লঙ্কার গুঁড়োর জলে স্নান পুরোহিতের!

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: তামিলনাড়ুর ধর্মপুরীতে ১০৮ কেজি লঙ্কার গুঁড়োর জলে স্নান করলেন এক পুরোহিতকে। আদি আম্মাবাসাই উৎসবের রীতি অনুসারে নাদাপানহল্লির একটি মন্দিরের এক পুরোহিত ১০৮ কেজি লঙ্কার গুঁড়োর মেশানো জলে স্নান করলেন। তামিল মাস আদিতে যে অমাবস্যা পড়ে সেদিন গ্রামের দেবতা পেরিয়া কারুপাসামির পূজা করা হয়। প্রথমে দেবতাকে দুধ দিয়ে অভিষিক্ত করা হয়। এর পরে গুঁড়ো দিয়ে দেওয়া হয়। এছাড়া মদ ও সিগারেটও দেওয়া হয়। পুরোহিতের লঙ্কার জল দিয়ে স্নান রীতি অনুসারে মন্দিরের পুরোহিতকেও এরপর অনেক রীতিনীতি পালন করতে হয়। যেমন ভক্তদের সমস্যা শুনতে হয়। এরপর ১০৮ কেজি লঙ্কার গুঁড়ো মেশানো জল দিয়ে ওই পুরোহিত স্নান করেন। তামিলনাড়ুর মানুষ মনে করেন, এই কাজ করলে ভক্তদের উপর থেকে অশুভ আত্মার প্রভাব দূর হয়। জলে এত পরিমাণ লঙ্কা মেশানোর ফলে এই জলের রং পুরোপুরি লাল হয়ে যায়। এত পরিমাণে লঙ্কার ঝাঁঝে পুরোহিতের স্নানের সময় আশেপাশের মানুষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত নিতে পারেন না। কিন্তু ওই পুরোহিত সেই লঙ্কা জলেই স্নান করেন। তবে এমন নিয়ম যে শুধু তামিলনাড়ুতে রয়েছে তা নয়। দেশের একাধিক রাজ্যে এমন বহু নিয়ম চালু রয়েছে। সবগুলি নিয়মই প্রাচীন এবং বহুদিন ধরে ধর্মবিশ্বাসীরা এই নিয়মগুলি মেনে আসছেন।


from National News in Bengali, জাতীয় খবর, India News in Bangla, Headlines of India - Eisamay https://ift.tt/3jyDMUC
https://ift.tt/3ivajvA
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ঘণ্টাখানেকেরও বেশি সময় ধরে বন্ধ হল না লন্ডনের টাওয়ার ব্রিজ। যার জেরে সোমবার দুপুরে ব্যাপক যানজটের চিত্র দেখল ব্রিটেনের রাজধানী। সার দিয়ে দাঁড়িয়ে রইল গাড়ি। পথচারীরাও সঠিক সময়ে নদী পারাপার করতে না পেরে বিপাকে পড়েন এদিন। পুলিশের তরফ থেকে টুইট করে জানানো হয়, প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে ওই সেতু খোলার পর তা আটকে যায়। ইতিমধ্যেই নেটপাড়ায় ভাইরাল হয়েছে ওই বাসকুল ব্রিজের একাধিক ভিডিয়ো এবং ছবি। যেখানে দেখা যাচ্ছে এদিন কী ভাবে ওই ব্রিজটি আটকে গিয়েছিল। জানা গিয়েছে, একটি উঁচু জাহাজ পাস করার জন্য ব্রিজটি খোলা হয়েছিল। তারপর থেকেই আর বন্ধ লাগছিল না ওই সেতুটি। এই ধরনের সেতুকে সাধারণত সম পরিমাণ ভর ব্যবহার করে মাঝামাঝি ওঠানো কিংবা নামানো হয়ে থাকে। টাওয়ার ব্রিজ ট্যুরিজমের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, লন্ডনের এই বাসকুল ব্রিজটি বছরে প্রায় ৮০০ বার খোলা হয়। তাহলে আচমকা কেন আটকে গেল ব্রিজ? প্রশ্ন তোলেন অনেকেই। যদিও ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই বেশ সমস্যায় পড়ে সাধারণ মানুষ। এদিন বারবার লন্ডন পুলিশের তরফ থেকে ঘোষণা করে বলা হয় ওই রাস্তা না ব্যবহার করার জন্য। উল্লেখ্য, ১৮৯৪ সালে থেমস নদীর উপর ওই সেতুটি নির্মিত হয়েছিল। প্রথমদিকে বাষ্প ব্যবহার করেই ওঠানো-নামানো হতো ব্রিজটি। পরে তেল এবং বর্তমানে বিদ্যুৎ দ্বারা অপারেট করা হয় জনপ্রিয় সেতুটি। প্রসঙ্গত, গত বছর ২২ অগাস্ট ওই ব্রিজটি একইভাবে আটকে গিয়েছিল এবং তা বন্ধ করা যাচ্ছিল না। সেই বারেও এহেন সমস্যায় পড়তে হয়েছিল লন্ডনবাসীকে। লন্ডন পুলিশ একইভাবে যান্ত্রিক গোলযোগকেই টাওয়ার ব্রিজ আটকে যাওয়ার কারণ দর্শিয়েছিল।


from International News in Bengali, আন্তর্জাতিক News, World News Headlines in Bangla https://ift.tt/2VHRWus
https://ift.tt/3CvkSXt
যান্ত্রিক গোলযোগ, ঘণ্টাখানেক বন্ধই হল না লন্ডনের আইকনিক টাওয়ার ব্রিজ!

যান্ত্রিক গোলযোগ, ঘণ্টাখানেক বন্ধই হল না লন্ডনের আইকনিক টাওয়ার ব্রিজ!

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ঘণ্টাখানেকেরও বেশি সময় ধরে বন্ধ হল না লন্ডনের টাওয়ার ব্রিজ। যার জেরে সোমবার দুপুরে ব্যাপক যানজটের চিত্র দেখল ব্রিটেনের রাজধানী। সার দিয়ে দাঁড়িয়ে রইল গাড়ি। পথচারীরাও সঠিক সময়ে নদী পারাপার করতে না পেরে বিপাকে পড়েন এদিন। পুলিশের তরফ থেকে টুইট করে জানানো হয়, প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে ওই সেতু খোলার পর তা আটকে যায়। ইতিমধ্যেই নেটপাড়ায় ভাইরাল হয়েছে ওই বাসকুল ব্রিজের একাধিক ভিডিয়ো এবং ছবি। যেখানে দেখা যাচ্ছে এদিন কী ভাবে ওই ব্রিজটি আটকে গিয়েছিল। জানা গিয়েছে, একটি উঁচু জাহাজ পাস করার জন্য ব্রিজটি খোলা হয়েছিল। তারপর থেকেই আর বন্ধ লাগছিল না ওই সেতুটি। এই ধরনের সেতুকে সাধারণত সম পরিমাণ ভর ব্যবহার করে মাঝামাঝি ওঠানো কিংবা নামানো হয়ে থাকে। টাওয়ার ব্রিজ ট্যুরিজমের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, লন্ডনের এই বাসকুল ব্রিজটি বছরে প্রায় ৮০০ বার খোলা হয়। তাহলে আচমকা কেন আটকে গেল ব্রিজ? প্রশ্ন তোলেন অনেকেই। যদিও ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই বেশ সমস্যায় পড়ে সাধারণ মানুষ। এদিন বারবার লন্ডন পুলিশের তরফ থেকে ঘোষণা করে বলা হয় ওই রাস্তা না ব্যবহার করার জন্য। উল্লেখ্য, ১৮৯৪ সালে থেমস নদীর উপর ওই সেতুটি নির্মিত হয়েছিল। প্রথমদিকে বাষ্প ব্যবহার করেই ওঠানো-নামানো হতো ব্রিজটি। পরে তেল এবং বর্তমানে বিদ্যুৎ দ্বারা অপারেট করা হয় জনপ্রিয় সেতুটি। প্রসঙ্গত, গত বছর ২২ অগাস্ট ওই ব্রিজটি একইভাবে আটকে গিয়েছিল এবং তা বন্ধ করা যাচ্ছিল না। সেই বারেও এহেন সমস্যায় পড়তে হয়েছিল লন্ডনবাসীকে। লন্ডন পুলিশ একইভাবে যান্ত্রিক গোলযোগকেই টাওয়ার ব্রিজ আটকে যাওয়ার কারণ দর্শিয়েছিল।


from International News in Bengali, আন্তর্জাতিক News, World News Headlines in Bangla https://ift.tt/2VHRWus
https://ift.tt/3CvkSXt
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ভারতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ দলের কড়া হেডস্যার হিসেবে পরিচিত রাহুল দ্রাবিড়। খেলোয়াড় জীবনেও সিরিয়াস থাকতে পছন্দ করতেন, কোচ হওয়ার পরেও রয়েছেন তেমনই। তবে এবার ভারতীয় ক্রিকেটের দ্যা ওয়ালকে পাওয়া গেল একটু অন্যরূপে। তাঁকে দেখা গেল কন্নড় ভাষার শিক্ষক হিসেবে। তবে পাকাপাকিভাবে ক্রিকেট ছেড়ে তিনি শিক্ষকতায় ঢুকছেন না। কারণ তাঁর ছাত্র, ভারতে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার অ্যালেক্স এলিস। একদিকে যখন পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে ইংল্যান্ড সফরে ভারতীয় ক্রিকেটাররা। তখন ব্রিটিশ হাইকমিশনার সেরা ক্রিকেট এক্সপ্রেশনের খোঁজ শুরু করেছেন ভারতে। সেই খোঁজ করতেই তিনি রাহুল দ্রাবিড়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সেখানেই দ্রাবিড়ের থেকে কন্নড় শেখেন তিনি। সেই ভিডিও টুইটারে শেয়ার করেন অ্যালেক্স এলিস। টুইটে লেখেন, 'আজ, আমরা দক্ষিণ ভারতের বেঙ্গালুরুতে এসেছি। এখানে কন্নড় শেখার জন্য রাহুল দ্রাবিড়ের থেকে ভালো শিক্ষক আর কে হতে পারে'। সম্প্রতি শিখর ধাওয়ানের নেতৃত্বাধীন ভারতীয় দলের কোচ হিসেবে শ্রীলঙ্কা সফল শেষ করে দেশে ফিরেছেন রাহুল দ্রাবিড়। এই প্রথম ভারতীয় সিনিয়র দলকে কোচিং করালেন তিনি। যদিও সেই সিরিজ ২-১ এ হারে ভারত। কিন্তু এই সিরিজে ভারত প্রায় সফরের সব প্লেয়ারকেই সুযোগ দিয়েছিল। কারণ ক্রুনাল পান্ডিয়া করোনা আক্রান্ত হওয়ায় ৮ জন প্লেয়ারকে নিভৃতবাসে যেতে হয়। এই সিরিজে ভারতের ৫ জন খেলোয়াড়ের আন্তর্জাতিক অভিষেক হয়। কিন্তু অভিজ্ঞতার অভাবে সিরিজ হারতে হয় ভারতকে। তবে তরুণ টিম দারুণ লড়াই দেয়। অন্যদিকে, চলতি ইংল্যান্ড সফরে প্রথম টেস্ট বৃষ্টির জন্য ড্র হয়। ১২ তারিখ দ্বিতীয় টেস্ট খেলতে নামবে বিরাট কোহলির নেতৃত্বাধীন ভারতীয় দল। যদিও জয়ের দোরগোড়ায় থাকা ভারতীয় দলের প্রথম টেস্ট ম্যাচ ড্র হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিরাট। তিনি এই ঘটনাকে লজ্জাজনক বলেন। তবে এটাও বলেন যে আগামী ম্যাচেও দল একই ফর্মে খেলতে নামবে।


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/37wud2N
https://ift.tt/2Xae8y2
ক্রিকেট ছেড়ে কন্নড় শেখাচ্ছেন দ্রাবিড়!

ক্রিকেট ছেড়ে কন্নড় শেখাচ্ছেন দ্রাবিড়!

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ভারতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ দলের কড়া হেডস্যার হিসেবে পরিচিত রাহুল দ্রাবিড়। খেলোয়াড় জীবনেও সিরিয়াস থাকতে পছন্দ করতেন, কোচ হওয়ার পরেও রয়েছেন তেমনই। তবে এবার ভারতীয় ক্রিকেটের দ্যা ওয়ালকে পাওয়া গেল একটু অন্যরূপে। তাঁকে দেখা গেল কন্নড় ভাষার শিক্ষক হিসেবে। তবে পাকাপাকিভাবে ক্রিকেট ছেড়ে তিনি শিক্ষকতায় ঢুকছেন না। কারণ তাঁর ছাত্র, ভারতে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার অ্যালেক্স এলিস। একদিকে যখন পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে ইংল্যান্ড সফরে ভারতীয় ক্রিকেটাররা। তখন ব্রিটিশ হাইকমিশনার সেরা ক্রিকেট এক্সপ্রেশনের খোঁজ শুরু করেছেন ভারতে। সেই খোঁজ করতেই তিনি রাহুল দ্রাবিড়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সেখানেই দ্রাবিড়ের থেকে কন্নড় শেখেন তিনি। সেই ভিডিও টুইটারে শেয়ার করেন অ্যালেক্স এলিস। টুইটে লেখেন, 'আজ, আমরা দক্ষিণ ভারতের বেঙ্গালুরুতে এসেছি। এখানে কন্নড় শেখার জন্য রাহুল দ্রাবিড়ের থেকে ভালো শিক্ষক আর কে হতে পারে'। সম্প্রতি শিখর ধাওয়ানের নেতৃত্বাধীন ভারতীয় দলের কোচ হিসেবে শ্রীলঙ্কা সফল শেষ করে দেশে ফিরেছেন রাহুল দ্রাবিড়। এই প্রথম ভারতীয় সিনিয়র দলকে কোচিং করালেন তিনি। যদিও সেই সিরিজ ২-১ এ হারে ভারত। কিন্তু এই সিরিজে ভারত প্রায় সফরের সব প্লেয়ারকেই সুযোগ দিয়েছিল। কারণ ক্রুনাল পান্ডিয়া করোনা আক্রান্ত হওয়ায় ৮ জন প্লেয়ারকে নিভৃতবাসে যেতে হয়। এই সিরিজে ভারতের ৫ জন খেলোয়াড়ের আন্তর্জাতিক অভিষেক হয়। কিন্তু অভিজ্ঞতার অভাবে সিরিজ হারতে হয় ভারতকে। তবে তরুণ টিম দারুণ লড়াই দেয়। অন্যদিকে, চলতি ইংল্যান্ড সফরে প্রথম টেস্ট বৃষ্টির জন্য ড্র হয়। ১২ তারিখ দ্বিতীয় টেস্ট খেলতে নামবে বিরাট কোহলির নেতৃত্বাধীন ভারতীয় দল। যদিও জয়ের দোরগোড়ায় থাকা ভারতীয় দলের প্রথম টেস্ট ম্যাচ ড্র হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিরাট। তিনি এই ঘটনাকে লজ্জাজনক বলেন। তবে এটাও বলেন যে আগামী ম্যাচেও দল একই ফর্মে খেলতে নামবে।


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/37wud2N
https://ift.tt/2Xae8y2
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: পেগাসাস ইস্যুতে উত্তাল সংসদের বাদল অধিবেশন। বিরোধীদের লাগাতার চাপের মুখে Snooping Row-তে সোমবার গুরুত্বপূর্ণ বয়ান প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের। পেগাসাস সফটওয়্যার নির্মাতা NSO গ্রুপের সঙ্গে কোনও লেনদেনই হয়নি বলে সাফ জবাব কেন্দ্রের। রাজ্যসভায় সিপিআইএম সাংসদ ডঃ ভি সিভাদাসন-এর প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রকের তরফে দেওয়া বিবৃতিতেই পেগাসাস ইস্যুতে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করল কেন্দ্র। আরও আপডেট পেতে রিফ্রেশ করুন...


from National News in Bengali, জাতীয় খবর, India News in Bangla, Headlines of India - Eisamay https://ift.tt/3CuzZAk
https://ift.tt/2X1awOE
'কারও সঙ্গে কোনও লেনদেন হয়নি', পেগাসাস ইস্যুতে দায় ঝেড়ে ফেলল কেন্দ্র

'কারও সঙ্গে কোনও লেনদেন হয়নি', পেগাসাস ইস্যুতে দায় ঝেড়ে ফেলল কেন্দ্র

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: পেগাসাস ইস্যুতে উত্তাল সংসদের বাদল অধিবেশন। বিরোধীদের লাগাতার চাপের মুখে Snooping Row-তে সোমবার গুরুত্বপূর্ণ বয়ান প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের। পেগাসাস সফটওয়্যার নির্মাতা NSO গ্রুপের সঙ্গে কোনও লেনদেনই হয়নি বলে সাফ জবাব কেন্দ্রের। রাজ্যসভায় সিপিআইএম সাংসদ ডঃ ভি সিভাদাসন-এর প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রকের তরফে দেওয়া বিবৃতিতেই পেগাসাস ইস্যুতে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করল কেন্দ্র। আরও আপডেট পেতে রিফ্রেশ করুন...


from National News in Bengali, জাতীয় খবর, India News in Bangla, Headlines of India - Eisamay https://ift.tt/3CuzZAk
https://ift.tt/2X1awOE
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : দেশের মাটিতে পা রাখলেন ভারতের পদকজয়ী অলিম্পিয়ানরা। নয়াদিল্লি বিমানবন্দরে তাঁদের জন্য বিশাল সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়েছে। সোমবার বিকেলবেলা বিমানবন্দর থেকে বেরনোর পথেই প্রত্যেক অ্যাথলিটের নামে জয়োল্লাস শুরু হয়েছে। ভারতের জ্যাভেলিন তারকা তথা সোনার পদকজয়ী , কুস্তিগীর রবি কুমার দাহিয়া এবং বজরং পুনিয়া, বক্সার লভলিনা বরগোহাঁই এবং ভারতীয় পুরুষ হকি দল দেশে ফিরল। ভারতীয় মহিলা ব্যাডমিন্টন তারকা পিভি সিন্ধু টোকিয়োয় দ্বিতীয় অলিম্পিক পদক জয় করলেন। এছাড়া ভারোত্তলক মীরাবাঈ চানু গেমসের প্রথম দিনে রুপোর পদক জয় করেছিলেন। নয়াদিল্লির অশোকা হোটেলে বাকি পদকজয়ীদের সঙ্গে তাঁরাও যোগদান করবেন। সিন্ধু এবং চানু তাঁদের ইভেন্ট শেষ হওয়ার পরেই দেশে ফিরে এসেছিলেন। অলিম্পিক ইতিহাসে টোকিয়ো গেমসে ভারত সবথেকে বেশি পদক জয় করেছে। এবছর তারা সবথেকে বেশি সাতটি পদক জয় করেছে। তারমধ্যে রয়েছে একটা সোনা, দুটো রুপো এবং চারটে ব্রোঞ্জ পদক করেছে। (বিস্তারিত আসছে...)


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/3ivgGyX
https://ift.tt/3yyZo9R
অলিম্পিকে পদক জয় করে দেশে ফিরলেন নীরজ চোপড়া, বজরং পুনিয়ারা

অলিম্পিকে পদক জয় করে দেশে ফিরলেন নীরজ চোপড়া, বজরং পুনিয়ারা

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : দেশের মাটিতে পা রাখলেন ভারতের পদকজয়ী অলিম্পিয়ানরা। নয়াদিল্লি বিমানবন্দরে তাঁদের জন্য বিশাল সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়েছে। সোমবার বিকেলবেলা বিমানবন্দর থেকে বেরনোর পথেই প্রত্যেক অ্যাথলিটের নামে জয়োল্লাস শুরু হয়েছে। ভারতের জ্যাভেলিন তারকা তথা সোনার পদকজয়ী , কুস্তিগীর রবি কুমার দাহিয়া এবং বজরং পুনিয়া, বক্সার লভলিনা বরগোহাঁই এবং ভারতীয় পুরুষ হকি দল দেশে ফিরল। ভারতীয় মহিলা ব্যাডমিন্টন তারকা পিভি সিন্ধু টোকিয়োয় দ্বিতীয় অলিম্পিক পদক জয় করলেন। এছাড়া ভারোত্তলক মীরাবাঈ চানু গেমসের প্রথম দিনে রুপোর পদক জয় করেছিলেন। নয়াদিল্লির অশোকা হোটেলে বাকি পদকজয়ীদের সঙ্গে তাঁরাও যোগদান করবেন। সিন্ধু এবং চানু তাঁদের ইভেন্ট শেষ হওয়ার পরেই দেশে ফিরে এসেছিলেন। অলিম্পিক ইতিহাসে টোকিয়ো গেমসে ভারত সবথেকে বেশি পদক জয় করেছে। এবছর তারা সবথেকে বেশি সাতটি পদক জয় করেছে। তারমধ্যে রয়েছে একটা সোনা, দুটো রুপো এবং চারটে ব্রোঞ্জ পদক করেছে। (বিস্তারিত আসছে...)


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/3ivgGyX
https://ift.tt/3yyZo9R
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : নরেশ টুমডা। অধিকাংশের কাছেই নামটা অচেনা। কিন্তু এই ছেলেটিই দেশকে এনে দিয়েছিল বিশ্বকাপ। ২০১৮ সালে। আরও একটু খোলসা করে বললে, ২০১৮ সালে ব্লাইন্ড জেতে ভারত। সেই দলের সদস্য ছিলেন নরেশ। ভারতের বিশ্বকাপ জেতার পর সকলে প্রশংসায় ভরিয়ে দেন। প্রধানমন্ত্রী থেকে রাষ্ট্রপতি সবাই। কিন্তু তারপর। কেউ খোঁজ নেয়নি নরেশের। বিশ্বকাপ জয়ী নরেশের পেশা এখন দিনমজুরি। হ্যাঁ ঠিকই পড়েছেন। আর্থিক কষ্টে দিনমজুরি বেছে নিয়েছে নরেশ। গুজরাতের নভসারিতে বাড়ি নরেশের। প্রথমে সবজি বিক্রি করতেন। কিন্তু করোনার প্রথম ঢেউয়ে তার সেই ব্যবসা বন্ধ হয়ে যায়। কর্মহীন হয়ে যায়। ধীরে ধীরে ফুরোতে থাকে সঞ্চয়। কারণ নরেশদের কাছে নেই কোনও স্পনসর। নরেশদের কাছে নেই কোনও IPL দল। ফলে ফোকাসটা কোনওদিনই পড়েনি তাঁদের উপর। নরেশ বললেন, 'করোনায় ব্যবসা বন্ধ হওয়ার পর আমি এখন শ্রমিকের কাজ করি। দিনে ২৫০ টাকা পাই। আমি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে চাকরির জন্য অনুরোধ করেছিলাম। কিন্তু কোনও উত্তর পাইনি। আমি সরকারের কাছে আবেদন করছি আমাকে একটা চাকরি দেওয়ার জন্য যাতে আমি আমার পরিবারকে দেখতে পারি।' দুবাইতে পাকিস্তানকে ২ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপ ফাইনাল জেতে ভারত। দুবাই থেকে যখন দিল্লিতে নামে নরেশরা তখন সবাই প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছিলেন। এরপর নরেশের সংযোজন, 'আমরা যখন বিশ্বকাপ জিতলাম তখন খুশি ছিলাম। ভেবেছিলাম এবার একটা চাকরি পাব। কিন্তু এখনও পর্যন্ত পাইনি। আমি প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করছি আমাকে একটা চাকরি দেওয়ার জন্য।' ভারতে খেলার মধ্যে সবথেকে আলো পায় ক্রিকেট। বিশ্বের সবথেকে ধোনী ক্রিকেট বোর্ড BCCI ধোনি ক্রীড়াবিদদের তালিকায় উপরের দিকে থাকেন ভারতীয় প্লেয়াররা। IPL, জাতীয় দল, বিজ্ঞাপন। আয়ের তালিকাটা দীর্ঘ। সেখানে ভারতের এই তরুণ অন্ধ ক্রিকেটারটি বেঁচে থাকার ন্যূনতম জিনিস জোগাড় করতে হিমশিম খাচ্ছে। কিন্তু প্রদীপের নিচেও থাকে অন্ধকার। আর সেই অন্ধকারে থাকেন নরেশরা। আপাতত অনুরোধ করছে সামান্য একটা চাকরির!


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/2Xf7WVD
https://ift.tt/3fGRLqn
করোনা কেড়েছে শেষ সম্বল, বিশ্বজয়ী ভারতীয় ক্রিকেটার এখন দিনমজুর!

করোনা কেড়েছে শেষ সম্বল, বিশ্বজয়ী ভারতীয় ক্রিকেটার এখন দিনমজুর!

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : নরেশ টুমডা। অধিকাংশের কাছেই নামটা অচেনা। কিন্তু এই ছেলেটিই দেশকে এনে দিয়েছিল বিশ্বকাপ। ২০১৮ সালে। আরও একটু খোলসা করে বললে, ২০১৮ সালে ব্লাইন্ড জেতে ভারত। সেই দলের সদস্য ছিলেন নরেশ। ভারতের বিশ্বকাপ জেতার পর সকলে প্রশংসায় ভরিয়ে দেন। প্রধানমন্ত্রী থেকে রাষ্ট্রপতি সবাই। কিন্তু তারপর। কেউ খোঁজ নেয়নি নরেশের। বিশ্বকাপ জয়ী নরেশের পেশা এখন দিনমজুরি। হ্যাঁ ঠিকই পড়েছেন। আর্থিক কষ্টে দিনমজুরি বেছে নিয়েছে নরেশ। গুজরাতের নভসারিতে বাড়ি নরেশের। প্রথমে সবজি বিক্রি করতেন। কিন্তু করোনার প্রথম ঢেউয়ে তার সেই ব্যবসা বন্ধ হয়ে যায়। কর্মহীন হয়ে যায়। ধীরে ধীরে ফুরোতে থাকে সঞ্চয়। কারণ নরেশদের কাছে নেই কোনও স্পনসর। নরেশদের কাছে নেই কোনও IPL দল। ফলে ফোকাসটা কোনওদিনই পড়েনি তাঁদের উপর। নরেশ বললেন, 'করোনায় ব্যবসা বন্ধ হওয়ার পর আমি এখন শ্রমিকের কাজ করি। দিনে ২৫০ টাকা পাই। আমি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে চাকরির জন্য অনুরোধ করেছিলাম। কিন্তু কোনও উত্তর পাইনি। আমি সরকারের কাছে আবেদন করছি আমাকে একটা চাকরি দেওয়ার জন্য যাতে আমি আমার পরিবারকে দেখতে পারি।' দুবাইতে পাকিস্তানকে ২ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপ ফাইনাল জেতে ভারত। দুবাই থেকে যখন দিল্লিতে নামে নরেশরা তখন সবাই প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছিলেন। এরপর নরেশের সংযোজন, 'আমরা যখন বিশ্বকাপ জিতলাম তখন খুশি ছিলাম। ভেবেছিলাম এবার একটা চাকরি পাব। কিন্তু এখনও পর্যন্ত পাইনি। আমি প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করছি আমাকে একটা চাকরি দেওয়ার জন্য।' ভারতে খেলার মধ্যে সবথেকে আলো পায় ক্রিকেট। বিশ্বের সবথেকে ধোনী ক্রিকেট বোর্ড BCCI ধোনি ক্রীড়াবিদদের তালিকায় উপরের দিকে থাকেন ভারতীয় প্লেয়াররা। IPL, জাতীয় দল, বিজ্ঞাপন। আয়ের তালিকাটা দীর্ঘ। সেখানে ভারতের এই তরুণ অন্ধ ক্রিকেটারটি বেঁচে থাকার ন্যূনতম জিনিস জোগাড় করতে হিমশিম খাচ্ছে। কিন্তু প্রদীপের নিচেও থাকে অন্ধকার। আর সেই অন্ধকারে থাকেন নরেশরা। আপাতত অনুরোধ করছে সামান্য একটা চাকরির!


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/2Xf7WVD
https://ift.tt/3fGRLqn
মুসৌরি: 'হিস্ট্রি অফ '- ভারত-তিব্বত সীমান্ত পুলিশ বাহিনীর ইতিহাস নিয়ে এই প্রথম কোনও বই প্রকাশিত হল রবিবার। এ দিনই আবার অন্য রকম ইতিহাস গড়ে বাহিনীর অ্যাসিস্ট্যান্ট কম্যান্ডান্ট পদে যোগ দিলেন প্রকৃতি এবং দীক্ষা নামের দুই তরুণ মহিলা অফিসার। কমব্যাট রোলে মহিলা অফিসার- এমন নজির আইটিবিপি-তে আগেও ছিল। কিন্তু ইউপিএসসি আয়োজিত সেন্ট্রাল আর্মড পুলিশ ফোর্সের পরীক্ষা দিয়ে পাশ করে বাহিনীতে যোগ দেওয়ার পরে অ্যাসিস্ট্যান্ট কম্যান্ডান্ট পদে মহিলা অফিসার নিয়োগ এই প্রথম। ২০১৬ থেকে এই পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন মেয়েরাও। মুসৌরির আটিবিপি অ্যাকাডেমি থেকে প্রশিক্ষণ শেষ করার পরে রবিবার সেখানেই নিয়োগপত্র হাতে পান প্রকৃতি ও দীক্ষা। বাহিনীর কয়েক জন উচ্চপদস্থ কর্তার পাশাপাশি এ দিন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি-ও। প্রকৃতি আদতে ইলেট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। দীক্ষার তবু বাহিনীর সঙ্গে একটা যোগোযোগ ছিল প্রথম থেকেই। তিনি আইটিবিপি-রই ইনস্পেক্টর কমলেশ কুমারের মেয়ে। এ দিন নিয়োগপত্র হাতে নেওয়ার পরে টুইট করে তিনি বলেন, 'বাবাই আমার রোলমডেল। বাহিনীতে যোগ দেওয়ার ব্যাপারে বরাবরই অনুপ্রেরণা পেয়েছি বাবার থেকে।' খুশি দীক্ষাও। তাঁদের দু'জনকে উদ্দেশ্য করে ধামি বলেন, 'আইটিবিপি-র মতো বাহিনীর অংশ হওয়াটা খুবই সম্মানজনক। আপনারা ভাগ্যবান, তাই তিব্বত ও চিনের সীমান্তে দাঁড়িয়ে দেশরক্ষার সুযোগ পাচ্ছে।' ১৯৬২-তে ইন্দো-চিন যুদ্ধ শুরুর পরেই গঠিত হয় আইটিবিপি। তবে এই বাহিনীর ইতিহাস নিয়ে প্রথম বই প্রকাশিত হলো প্রায় ৬০ বছর পরে। বাহিনীর গোড়াপত্তন থেকে শুরু করে নানা অধ্যায়ের কথা থাকছে এই বইয়ে। আগামী সংস্করণ থেকে এতে হয়তো প্রকৃতি-দীক্ষারও নাম থাকবে বলে মনে করছেন বাহিনীর একাংশ।


from National News in Bengali, জাতীয় খবর, India News in Bangla, Headlines of India - Eisamay https://ift.tt/2XchtN1
https://ift.tt/3CtFhMp
ITBP-র অ্যাসিস্ট্যান্ট কম্যান্ডান্ট দুই মহিলা

ITBP-র অ্যাসিস্ট্যান্ট কম্যান্ডান্ট দুই মহিলা

মুসৌরি: 'হিস্ট্রি অফ '- ভারত-তিব্বত সীমান্ত পুলিশ বাহিনীর ইতিহাস নিয়ে এই প্রথম কোনও বই প্রকাশিত হল রবিবার। এ দিনই আবার অন্য রকম ইতিহাস গড়ে বাহিনীর অ্যাসিস্ট্যান্ট কম্যান্ডান্ট পদে যোগ দিলেন প্রকৃতি এবং দীক্ষা নামের দুই তরুণ মহিলা অফিসার। কমব্যাট রোলে মহিলা অফিসার- এমন নজির আইটিবিপি-তে আগেও ছিল। কিন্তু ইউপিএসসি আয়োজিত সেন্ট্রাল আর্মড পুলিশ ফোর্সের পরীক্ষা দিয়ে পাশ করে বাহিনীতে যোগ দেওয়ার পরে অ্যাসিস্ট্যান্ট কম্যান্ডান্ট পদে মহিলা অফিসার নিয়োগ এই প্রথম। ২০১৬ থেকে এই পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন মেয়েরাও। মুসৌরির আটিবিপি অ্যাকাডেমি থেকে প্রশিক্ষণ শেষ করার পরে রবিবার সেখানেই নিয়োগপত্র হাতে পান প্রকৃতি ও দীক্ষা। বাহিনীর কয়েক জন উচ্চপদস্থ কর্তার পাশাপাশি এ দিন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি-ও। প্রকৃতি আদতে ইলেট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। দীক্ষার তবু বাহিনীর সঙ্গে একটা যোগোযোগ ছিল প্রথম থেকেই। তিনি আইটিবিপি-রই ইনস্পেক্টর কমলেশ কুমারের মেয়ে। এ দিন নিয়োগপত্র হাতে নেওয়ার পরে টুইট করে তিনি বলেন, 'বাবাই আমার রোলমডেল। বাহিনীতে যোগ দেওয়ার ব্যাপারে বরাবরই অনুপ্রেরণা পেয়েছি বাবার থেকে।' খুশি দীক্ষাও। তাঁদের দু'জনকে উদ্দেশ্য করে ধামি বলেন, 'আইটিবিপি-র মতো বাহিনীর অংশ হওয়াটা খুবই সম্মানজনক। আপনারা ভাগ্যবান, তাই তিব্বত ও চিনের সীমান্তে দাঁড়িয়ে দেশরক্ষার সুযোগ পাচ্ছে।' ১৯৬২-তে ইন্দো-চিন যুদ্ধ শুরুর পরেই গঠিত হয় আইটিবিপি। তবে এই বাহিনীর ইতিহাস নিয়ে প্রথম বই প্রকাশিত হলো প্রায় ৬০ বছর পরে। বাহিনীর গোড়াপত্তন থেকে শুরু করে নানা অধ্যায়ের কথা থাকছে এই বইয়ে। আগামী সংস্করণ থেকে এতে হয়তো প্রকৃতি-দীক্ষারও নাম থাকবে বলে মনে করছেন বাহিনীর একাংশ।


from National News in Bengali, জাতীয় খবর, India News in Bangla, Headlines of India - Eisamay https://ift.tt/2XchtN1
https://ift.tt/3CtFhMp
নয়াদিল্লি: নিম্ন আদালতের বিচারকরা থ্রেট বা তাঁদের জীবনহানির আশঙ্কার কথা জানালেও সিবিআই, আইবি-র মতো সংস্থা সেগুলোকে পাত্তা দেয় না বলে দিন চূড়ান্ত ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন প্রধান বিচারপতি এন ভি রামানা। ঠিক দু'দিন পরই জানালো, সোশ্যাল মিডিয়ায় বিচারপতি ও বিচারব্যবস্থা সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য করার জন্য গত এক মাসে পাঁচ জনকে গ্রেফতার করেছে তারা। সিবিআইয়ের মুখপাত্র আর সি যোশী জানান, অন্ধ্রপ্রদেশ হাইকোর্টের বিচারপতিদের দেওয়া কিছু রায়কে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় কয়েকজন ব্যক্তি বিচারপতি ও বিচারব্যবস্থা সম্পর্কে অপমানজনক মন্তব্য করেছিল। এফআইআরে অভিযুক্ত হিসেবে ১৬ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। তার মধ্যে ১৩ জনের সন্ধান পায় পুলিশ। অভিযুক্ত ২ জন বিদেশে থাকে। বাকি ১১ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পাঁচ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বাকিদের সম্পর্কে তথ্যপ্রমাণ খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। বিদেশে থাকা দু'জনের খোঁজও নেওয়া হচ্ছে। নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক সিবিআইয়ের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, ওয়াইএসআর কংগ্রেসের লোকসভার সাংসদ এন সুরেশ এবং প্রাক্তন বিধায়ক আমানচি কৃষ্ণামোহনের যুক্ত থাকার বিষয়টিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। গ্রেফতারির পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে সেই সব পোস্ট মোছার ব্যবস্থাও করেছে সিবিআই। প্রসঙ্গত, ঝাড়খণ্ডের দায়রা বিচার উত্তম আনন্দ মর্নিং ওয়াকে বেরিয়ে অটোর ধাক্কায় প্রাণ হারান। প্রথমে এটিকে নিছক দুর্ঘটনা বলে মনে হয়েছিল। পরে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা যায় অটোটি ইচ্ছাকৃত ভাবে বিচারককে ধাক্কা মারছে। ধানবাদের বেশ কিছু মাফিয়া খুনের মামলা ছিল এই বিচারকের হাতে। দুই গ্যাংস্টারের জামিনের আর্জিও খারিজ করেন তিনি। সেই প্রসঙ্গ টেনেই প্রধান বিচারপতি ক্ষোভপ্রকাশ করেছিলেন, নিম্ন আদালতের বিচারকদের নিরাপত্তাকে গুরুত্ব দেওয়া হয় না। এমনকী অভিযুক্ত প্রভাবশালী হলে সেই মামলায় বিচারককেই ইচ্ছাকৃত ভাবে খাটো করা হয় বলে অভিযোগ করেছিলেন প্রধান বিচারপতি।


from National News in Bengali, জাতীয় খবর, India News in Bangla, Headlines of India - Eisamay https://ift.tt/3lMJapU
https://ift.tt/3lQP6OR
জজদের অপমা! CBI-এর জালে ৫

জজদের অপমা! CBI-এর জালে ৫

নয়াদিল্লি: নিম্ন আদালতের বিচারকরা থ্রেট বা তাঁদের জীবনহানির আশঙ্কার কথা জানালেও সিবিআই, আইবি-র মতো সংস্থা সেগুলোকে পাত্তা দেয় না বলে দিন চূড়ান্ত ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন প্রধান বিচারপতি এন ভি রামানা। ঠিক দু'দিন পরই জানালো, সোশ্যাল মিডিয়ায় বিচারপতি ও বিচারব্যবস্থা সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য করার জন্য গত এক মাসে পাঁচ জনকে গ্রেফতার করেছে তারা। সিবিআইয়ের মুখপাত্র আর সি যোশী জানান, অন্ধ্রপ্রদেশ হাইকোর্টের বিচারপতিদের দেওয়া কিছু রায়কে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় কয়েকজন ব্যক্তি বিচারপতি ও বিচারব্যবস্থা সম্পর্কে অপমানজনক মন্তব্য করেছিল। এফআইআরে অভিযুক্ত হিসেবে ১৬ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। তার মধ্যে ১৩ জনের সন্ধান পায় পুলিশ। অভিযুক্ত ২ জন বিদেশে থাকে। বাকি ১১ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পাঁচ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বাকিদের সম্পর্কে তথ্যপ্রমাণ খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। বিদেশে থাকা দু'জনের খোঁজও নেওয়া হচ্ছে। নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক সিবিআইয়ের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, ওয়াইএসআর কংগ্রেসের লোকসভার সাংসদ এন সুরেশ এবং প্রাক্তন বিধায়ক আমানচি কৃষ্ণামোহনের যুক্ত থাকার বিষয়টিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। গ্রেফতারির পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে সেই সব পোস্ট মোছার ব্যবস্থাও করেছে সিবিআই। প্রসঙ্গত, ঝাড়খণ্ডের দায়রা বিচার উত্তম আনন্দ মর্নিং ওয়াকে বেরিয়ে অটোর ধাক্কায় প্রাণ হারান। প্রথমে এটিকে নিছক দুর্ঘটনা বলে মনে হয়েছিল। পরে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা যায় অটোটি ইচ্ছাকৃত ভাবে বিচারককে ধাক্কা মারছে। ধানবাদের বেশ কিছু মাফিয়া খুনের মামলা ছিল এই বিচারকের হাতে। দুই গ্যাংস্টারের জামিনের আর্জিও খারিজ করেন তিনি। সেই প্রসঙ্গ টেনেই প্রধান বিচারপতি ক্ষোভপ্রকাশ করেছিলেন, নিম্ন আদালতের বিচারকদের নিরাপত্তাকে গুরুত্ব দেওয়া হয় না। এমনকী অভিযুক্ত প্রভাবশালী হলে সেই মামলায় বিচারককেই ইচ্ছাকৃত ভাবে খাটো করা হয় বলে অভিযোগ করেছিলেন প্রধান বিচারপতি।


from National News in Bengali, জাতীয় খবর, India News in Bangla, Headlines of India - Eisamay https://ift.tt/3lMJapU
https://ift.tt/3lQP6OR
নয়াদিল্লি: বিচারকদের নিরাপত্তার বিষয়টিকে গুরুত্ব না-দেওয়ার জন্য সিবিআই, আইবি-র মতো কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে ক'দিন আগে কড়া ভর্ৎসনা করেছিলেন তিনি। এ বার প্রধান বিচারপতি এনভি রামানা কাঠগড়ায় তুললেন পুলিশকেও। তাঁর অভিযোগ, ভারতে এখনও পুলিশি হেফাজতে অত্যাচারের ঘটনা অহরহ ঘটে চলেছে, আর ভিআইপি-রাও তা থেকে ছাড় পান না! তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে প্রধান বিচারপতি যখন এ কথা বলছেন, তার আগে রবিবার ভোররাতে ত্রিপুরায় তৃণমূলের যুবনেতা দেবাংশু ভট্টাচার্য, সুদীপ রাহা, জয়া দত্ত-সহ ১৪ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। কোন অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁদের দলের নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করা হল, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে পুলিশের সঙ্গে বাদানুবাদে জড়ান অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজনীতিক মহলের একাংশ ত্রিপুরার এই ঘটনার প্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতির বক্তব্যের গুরুত্ব তুলে ধরতে চাইছেন। তবে, ভীমা কোরেগাঁও মামলায় গ্রেফতার হওয়া স্ট্যান স্বামীর হেফাজতে মৃত্যু, ভারভারা রাওদের মতো প্রবীণ সমাজকর্মীদের জেলবন্দি রাখা নিয়ে এখনও প্রতিবাদ চলছে। সেই প্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতির এই বক্তব্য নিঃসন্দেহে তাৎপর্যপূর্ণ। রবিবার 'ন্যাশনাল লিগাল সার্ভিস অথরিটি'র একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছিলেন প্রধান বিচারপতি। সেখানে তিনি বলেন, 'মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং শারীরিক নির্যাতনের মতো ঘটনা থানাতেই সবচেয়ে বেশি হয়। হেফাজতে অত্যাচার, পুলিশি বর্বরতার মতো সমস্যা এখনও সমাজে রয়েছে। যতই সংবিধানে মৌলিক অধিকার রক্ষার আশ্বাস থাকুক, থানায় ঠিক সময়ে আইনি প্রতিনিধি না-থাকলে গ্রেফতার বা আটক হওয়া ব্যক্তিকে চূড়ান্ত সমস্যার মুখে পড়তে হয়। গ্রেফতার হওয়ার পর প্রথম কয়েক ঘণ্টায় যা সিদ্ধান্ত হয়, সেটাই স্থির করে দেয় পরবর্তীকালে অভিযুক্ত নিজের স্বপক্ষে যুক্তি খাড়া করতে পারবেন কি না। সাম্প্রতিক রিপোর্টে তো দেখছি, সমাজের নামজাদা মানুষেরাও পুলিশের থার্ড ডিগ্রি অত্যাচার থেকে বাঁচতে পারেন না!' প্রধান বিচারপতির এই বক্তব্য প্রসঙ্গে স্বাভাবিক ভাবেই উঠে আসছে ভীমা কোরেগাঁওয়ের মতো মামলার কথা। উস্কানিমূলক ভাষণের অভিযোগে স্ট্যান স্বামী, ভারভারা রাও, সুধা ভরদ্বাজের মতো প্রবীণ, নামজাদা একাধিক সমাজকর্মী, বুদ্ধিজীবীকে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশ। অসুস্থতার জন্য বার বার তাঁদের জামিনের আবেদন করা হলেও তা নাকচ হয়েছে। পারকিন্সনের রোগী স্ট্যান স্বামী খাওয়ার জন্য একটি সিপার ও স্ট্র চেয়েও বারংবার প্রত্যাখ্যাত হন। জামিনের আবেদন নিয়ে ফয়সালা হওয়ার আগেই গত ৫ জুলাই মৃত্যু হয় তাঁর। স্ট্যান স্বামীর প্রতি পুলিশ-প্রশাসনের এই আচরণ নিয়ে সোচ্চার হন দেশ-বিদেশের মানবাধিকার কর্মীরা। তাঁর মৃত্যুকে 'হেফাজতে খুন' বলে সরব হন বিরোধী নেতারা। সেই প্রসঙ্গে প্রধান বিচারপতির এই পর্যবেক্ষণ পুলিশের উদ্দেশে সতর্কবার্তা বলেই মনে করছেন অনেকে। তবে, প্রধান বিচারপতি বার বারই ন্যায়বিচার পাওয়ার ক্ষেত্রে সুবিধাভোগী এবং প্রান্তিক মানুষের মধ্যে ফারাক ঘোচানোর উপর গুরুত্ব দিয়েছেন। তাঁর স্পষ্ট বক্তব্য, 'বিচারব্যবস্থা যদি নাগরিকদের আস্থা অর্জন করতে চায়, তা হলে প্রত্যেক দেশবাসীকে বোঝাতে হবে, ন্যায়বিচার সকলের জন্য। দীর্ঘদিন দেশের প্রান্তিক মানুষ বিচারব্যবস্থার বাইরে থেকেছেন। দেশে আর্থ-সামাজিক বৈষম্য থাকলেও তার জন্য কোনও মানুষকে তাঁর অধিকার থেকে বঞ্চিত করা যায় না। আমাদের অতীত যেন ভবিষ্যতের নির্ধারক না হয়। আসুন সকলে জন্য ন্যায়বিচার, সমানাধিকারের স্বপ্ন দেখি।' 'ন্যাশনাল লিগাল সার্ভিস অথারিটি' তৈরি হয়েছিল ১৯৮৭ সালের 'লিগাল সার্ভিস অথরিটিজ অ্যাক্ট'-এর আওতায়। তাদের লক্ষ্য, সমাজের দুর্বল শ্রেণিকে বিনামূল্যে আইনি লড়াইয়ের সুযোগ পাইয়ে দেওয়া, লোক-আদালতে ছোটখাটো বিবাদের মীমাংসা করা। তাদের তৈরি একটি মোবাইল অ্যাপের উদ্বোধন অনুষ্ঠানেই এসেছিলেন প্রধান বিচারপতি। এই মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে গরিব মানুষ আইনি সহায়তা, ক্ষতিপূরণের জন্য আবেদন জানাতে পারবেন। তবে, গ্রামাঞ্চলে এখনও ইন্টারনেট সংযোগ ভালোভাবে পৌঁছয়নি। এই ডিজিটাল-বিভেদ দূর করার ডাকও দিয়েছেন বিচারপতি রামানা।


from National News in Bengali, জাতীয় খবর, India News in Bangla, Headlines of India - Eisamay https://ift.tt/3Csg05k
https://ift.tt/3jEV3vk
'মানবাধিকার লঙ্ঘন থানাতেই সব চেয়ে বেশি'

'মানবাধিকার লঙ্ঘন থানাতেই সব চেয়ে বেশি'

নয়াদিল্লি: বিচারকদের নিরাপত্তার বিষয়টিকে গুরুত্ব না-দেওয়ার জন্য সিবিআই, আইবি-র মতো কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে ক'দিন আগে কড়া ভর্ৎসনা করেছিলেন তিনি। এ বার প্রধান বিচারপতি এনভি রামানা কাঠগড়ায় তুললেন পুলিশকেও। তাঁর অভিযোগ, ভারতে এখনও পুলিশি হেফাজতে অত্যাচারের ঘটনা অহরহ ঘটে চলেছে, আর ভিআইপি-রাও তা থেকে ছাড় পান না! তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে প্রধান বিচারপতি যখন এ কথা বলছেন, তার আগে রবিবার ভোররাতে ত্রিপুরায় তৃণমূলের যুবনেতা দেবাংশু ভট্টাচার্য, সুদীপ রাহা, জয়া দত্ত-সহ ১৪ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। কোন অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁদের দলের নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করা হল, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে পুলিশের সঙ্গে বাদানুবাদে জড়ান অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজনীতিক মহলের একাংশ ত্রিপুরার এই ঘটনার প্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতির বক্তব্যের গুরুত্ব তুলে ধরতে চাইছেন। তবে, ভীমা কোরেগাঁও মামলায় গ্রেফতার হওয়া স্ট্যান স্বামীর হেফাজতে মৃত্যু, ভারভারা রাওদের মতো প্রবীণ সমাজকর্মীদের জেলবন্দি রাখা নিয়ে এখনও প্রতিবাদ চলছে। সেই প্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতির এই বক্তব্য নিঃসন্দেহে তাৎপর্যপূর্ণ। রবিবার 'ন্যাশনাল লিগাল সার্ভিস অথরিটি'র একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছিলেন প্রধান বিচারপতি। সেখানে তিনি বলেন, 'মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং শারীরিক নির্যাতনের মতো ঘটনা থানাতেই সবচেয়ে বেশি হয়। হেফাজতে অত্যাচার, পুলিশি বর্বরতার মতো সমস্যা এখনও সমাজে রয়েছে। যতই সংবিধানে মৌলিক অধিকার রক্ষার আশ্বাস থাকুক, থানায় ঠিক সময়ে আইনি প্রতিনিধি না-থাকলে গ্রেফতার বা আটক হওয়া ব্যক্তিকে চূড়ান্ত সমস্যার মুখে পড়তে হয়। গ্রেফতার হওয়ার পর প্রথম কয়েক ঘণ্টায় যা সিদ্ধান্ত হয়, সেটাই স্থির করে দেয় পরবর্তীকালে অভিযুক্ত নিজের স্বপক্ষে যুক্তি খাড়া করতে পারবেন কি না। সাম্প্রতিক রিপোর্টে তো দেখছি, সমাজের নামজাদা মানুষেরাও পুলিশের থার্ড ডিগ্রি অত্যাচার থেকে বাঁচতে পারেন না!' প্রধান বিচারপতির এই বক্তব্য প্রসঙ্গে স্বাভাবিক ভাবেই উঠে আসছে ভীমা কোরেগাঁওয়ের মতো মামলার কথা। উস্কানিমূলক ভাষণের অভিযোগে স্ট্যান স্বামী, ভারভারা রাও, সুধা ভরদ্বাজের মতো প্রবীণ, নামজাদা একাধিক সমাজকর্মী, বুদ্ধিজীবীকে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশ। অসুস্থতার জন্য বার বার তাঁদের জামিনের আবেদন করা হলেও তা নাকচ হয়েছে। পারকিন্সনের রোগী স্ট্যান স্বামী খাওয়ার জন্য একটি সিপার ও স্ট্র চেয়েও বারংবার প্রত্যাখ্যাত হন। জামিনের আবেদন নিয়ে ফয়সালা হওয়ার আগেই গত ৫ জুলাই মৃত্যু হয় তাঁর। স্ট্যান স্বামীর প্রতি পুলিশ-প্রশাসনের এই আচরণ নিয়ে সোচ্চার হন দেশ-বিদেশের মানবাধিকার কর্মীরা। তাঁর মৃত্যুকে 'হেফাজতে খুন' বলে সরব হন বিরোধী নেতারা। সেই প্রসঙ্গে প্রধান বিচারপতির এই পর্যবেক্ষণ পুলিশের উদ্দেশে সতর্কবার্তা বলেই মনে করছেন অনেকে। তবে, প্রধান বিচারপতি বার বারই ন্যায়বিচার পাওয়ার ক্ষেত্রে সুবিধাভোগী এবং প্রান্তিক মানুষের মধ্যে ফারাক ঘোচানোর উপর গুরুত্ব দিয়েছেন। তাঁর স্পষ্ট বক্তব্য, 'বিচারব্যবস্থা যদি নাগরিকদের আস্থা অর্জন করতে চায়, তা হলে প্রত্যেক দেশবাসীকে বোঝাতে হবে, ন্যায়বিচার সকলের জন্য। দীর্ঘদিন দেশের প্রান্তিক মানুষ বিচারব্যবস্থার বাইরে থেকেছেন। দেশে আর্থ-সামাজিক বৈষম্য থাকলেও তার জন্য কোনও মানুষকে তাঁর অধিকার থেকে বঞ্চিত করা যায় না। আমাদের অতীত যেন ভবিষ্যতের নির্ধারক না হয়। আসুন সকলে জন্য ন্যায়বিচার, সমানাধিকারের স্বপ্ন দেখি।' 'ন্যাশনাল লিগাল সার্ভিস অথারিটি' তৈরি হয়েছিল ১৯৮৭ সালের 'লিগাল সার্ভিস অথরিটিজ অ্যাক্ট'-এর আওতায়। তাদের লক্ষ্য, সমাজের দুর্বল শ্রেণিকে বিনামূল্যে আইনি লড়াইয়ের সুযোগ পাইয়ে দেওয়া, লোক-আদালতে ছোটখাটো বিবাদের মীমাংসা করা। তাদের তৈরি একটি মোবাইল অ্যাপের উদ্বোধন অনুষ্ঠানেই এসেছিলেন প্রধান বিচারপতি। এই মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে গরিব মানুষ আইনি সহায়তা, ক্ষতিপূরণের জন্য আবেদন জানাতে পারবেন। তবে, গ্রামাঞ্চলে এখনও ইন্টারনেট সংযোগ ভালোভাবে পৌঁছয়নি। এই ডিজিটাল-বিভেদ দূর করার ডাকও দিয়েছেন বিচারপতি রামানা।


from National News in Bengali, জাতীয় খবর, India News in Bangla, Headlines of India - Eisamay https://ift.tt/3Csg05k
https://ift.tt/3jEV3vk
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : ক্রিকেটারদের ক্রিকেটীয় জীবনের পাশাপাশি চর্চায় থাকে তাঁদের ব্যক্তিগত জীবন। তাঁদের কোনও ঘটনা বা কীর্তি সামনে আসলে তা ভাইরাল হতে সময় নেয় না। সেরকমই ঘটনা ঘটল প্রাক্তন পাক বোলার সাকলিন মুস্তাকের সঙ্গে। সম্প্রতি তাঁর মহিলা সাজার ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। গত বছর এপ্রিল মাসে একটি টুইট করেন সাকলিন মুস্তাক। যেখানে দেখা যায় তিনি মহিলা সেজে ছবি তুলেছেন। রঙিন চুল আর মেকআপ করা। ভিডিয়োতে তিনি জানান, তাঁর মেয়ে তাঁকে এই মেকআপ করে দিয়েছে। আসলে করোনা কালে এখন পরিবারের সঙ্গেই সময় কাটাচ্ছেন পাকিস্তানের এই কিংবদন্তী ক্রিকেটার। তাই বাড়ির বাচ্চাদের সঙ্গে এই কাণ্ড করছেন তিনি। ভিডিয়োতে দেখা যায়, রঙিন চুল আর মেকআপ করে আছেন আর পাশে মুখ ঢেকে বসে আছেন তাঁর মেয়ে। একটু মেয়েলি সুরে মুস্তাক জানান, তাঁর মেয়ের এই কাণ্ড! এবং তিনি সকলকে ঘরে থাকার পরামর্শও দেন। ৪৩ বছর বয়সি সাকলিন মুস্তাক বিভিন্ন সময় চর্চায় থাকেন। পাকিস্তানের অন্যতম সেরা এই স্পিন বোলার ১৯৯৫ সালের ৮ সেপ্টেম্বর শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে টেস্টে নিজের কেরিয়ার শুরু করেন। দেশের জার্সিতে টেস্ট ক্রিকেটে তিনি ৪৯টি ম্যাচ খেলে নিয়েছে ২০৮ টি উইকেট। একদিনের ক্রিকেটে ১৬৯ ম্যাচ খেলে শিকার করেছেন ২৮৮ উইকেট। বিশ্বের প্রায় সব ব্যাটসম্যানকে তাঁর স্পিনের জাদুতে কাত করেছেন। ১৯৯৯ সালে বিশ্বকাপে জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে হ্যাটট্রিকও করেন তিনি। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের বোলিং কোচ হিসেবেও কাজ করেছেন তিনি। তাঁর এই ভিডিও টুইটারে আপলোডের পর দ্রুত ভাইরাল হয়ে যায়। তবে শুধু সাকলিন মুস্তাক নন। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ক্রিকেটারের জীবনের ঘটনা সামনে এসেছে। সঙ্গে সঙ্গে তা ভাইরাল হয়েছে। বিভিন্ন সময় তাঁদের কটাক্ষের শিকার হতে হয়েছে। তার বড় উদাহরণ বিরাট কোহলি ও অনুষ্কা শর্মা।


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/3s5bfK1
https://ift.tt/37rqtj8
হঠাৎ মহিলার সাজে পাকিস্তান ক্রিকেট তারকা, ভাইরাল ভিডিয়ো

হঠাৎ মহিলার সাজে পাকিস্তান ক্রিকেট তারকা, ভাইরাল ভিডিয়ো

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : ক্রিকেটারদের ক্রিকেটীয় জীবনের পাশাপাশি চর্চায় থাকে তাঁদের ব্যক্তিগত জীবন। তাঁদের কোনও ঘটনা বা কীর্তি সামনে আসলে তা ভাইরাল হতে সময় নেয় না। সেরকমই ঘটনা ঘটল প্রাক্তন পাক বোলার সাকলিন মুস্তাকের সঙ্গে। সম্প্রতি তাঁর মহিলা সাজার ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। গত বছর এপ্রিল মাসে একটি টুইট করেন সাকলিন মুস্তাক। যেখানে দেখা যায় তিনি মহিলা সেজে ছবি তুলেছেন। রঙিন চুল আর মেকআপ করা। ভিডিয়োতে তিনি জানান, তাঁর মেয়ে তাঁকে এই মেকআপ করে দিয়েছে। আসলে করোনা কালে এখন পরিবারের সঙ্গেই সময় কাটাচ্ছেন পাকিস্তানের এই কিংবদন্তী ক্রিকেটার। তাই বাড়ির বাচ্চাদের সঙ্গে এই কাণ্ড করছেন তিনি। ভিডিয়োতে দেখা যায়, রঙিন চুল আর মেকআপ করে আছেন আর পাশে মুখ ঢেকে বসে আছেন তাঁর মেয়ে। একটু মেয়েলি সুরে মুস্তাক জানান, তাঁর মেয়ের এই কাণ্ড! এবং তিনি সকলকে ঘরে থাকার পরামর্শও দেন। ৪৩ বছর বয়সি সাকলিন মুস্তাক বিভিন্ন সময় চর্চায় থাকেন। পাকিস্তানের অন্যতম সেরা এই স্পিন বোলার ১৯৯৫ সালের ৮ সেপ্টেম্বর শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে টেস্টে নিজের কেরিয়ার শুরু করেন। দেশের জার্সিতে টেস্ট ক্রিকেটে তিনি ৪৯টি ম্যাচ খেলে নিয়েছে ২০৮ টি উইকেট। একদিনের ক্রিকেটে ১৬৯ ম্যাচ খেলে শিকার করেছেন ২৮৮ উইকেট। বিশ্বের প্রায় সব ব্যাটসম্যানকে তাঁর স্পিনের জাদুতে কাত করেছেন। ১৯৯৯ সালে বিশ্বকাপে জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে হ্যাটট্রিকও করেন তিনি। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের বোলিং কোচ হিসেবেও কাজ করেছেন তিনি। তাঁর এই ভিডিও টুইটারে আপলোডের পর দ্রুত ভাইরাল হয়ে যায়। তবে শুধু সাকলিন মুস্তাক নন। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ক্রিকেটারের জীবনের ঘটনা সামনে এসেছে। সঙ্গে সঙ্গে তা ভাইরাল হয়েছে। বিভিন্ন সময় তাঁদের কটাক্ষের শিকার হতে হয়েছে। তার বড় উদাহরণ বিরাট কোহলি ও অনুষ্কা শর্মা।


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/3s5bfK1
https://ift.tt/37rqtj8
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : চোখের জলে গতকালই বার্সেলোনা ক্লাবকে বিদায় জানিয়েছেন প্রাক্তন কাতালান অধিনায়ক লিওনেল মেসি। এবার তিনি কোনদিকে পা বাড়াবেন, তা উপরে গোটা বিশ্বের সংবাদমাধ্যমের নজর রয়েছে। সময় যত এগোচ্ছে, ততই প্যারিস সেন্ট জার্মেইনে মেসির যোগদানের বিষয়টা আরও জোরদার হচ্ছে। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, PSG ক্লাবে যোগ দেওয়ার আগে আজই নাকি মেসির মেডিকেল পরীক্ষা-নিরীক্ষা হবে। মঙ্গলবার লিগ ১-এর এই ক্লাব মেসির নাম ঘোষণা করবে বলেই খবর। জানা গেছে, আপাতত ২ বছরের চুক্তিতে প্রেমের শহর প্যারিসে পা রাখছেন মেসি। পরবর্তীকালে চুক্তির মেয়াদ আরও ১ বছর বাড়ানো হতে পারে বলেই খবর। গতকাল ক্লাবের বিদায়ী অনুষ্ঠানের পর একটি আবেগঘন সোশ্যাল পোস্টে বার্সেলোনার প্রাক্তন তারকা লিখেছেন, 'আমি আপাতত যাচ্ছি বটে, তবে বিদায় নিচ্ছি না। আবারও ফিরে আসব।' গতকাল ক্যাম্প ন্যুয়ে সাংবাদিক বৈঠক চলাকালীন অঝোর কান্নায় ভেঙে পড়েন মেসি। স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে তাঁকে যে কোনওদিন বার্সেলোনা ছাড়তে হতে পারে, এটা স্বপ্নেও কল্পনা করেননি। বার্সেলোনার প্রত্যেক সদস্য, বোর্ড সদস্য এবং সতীর্থ খেলোয়াড়রা এই বিদায়ী অনুষ্ঠানে মেসির পাশেই ছিলেন। ছিলেন তাঁর স্ত্রী আন্তোনেলা রোকুজো এবং তাঁর তিন সন্তান থিয়াগো, মাতেও এবং সিরো। এই অনুষ্ঠানের ছবি এবং ভিডিয়ো ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। মাত্র ১৩ বছর বয়সে এই কাতালান ক্লাবে সই করেছিলেন মেসি। তিনি বলেছেন, 'সত্যি কথা বলতে কী, এই মুহূর্তে কী বলা উচিত, সেটা আমি জানি না। এই সিদ্ধান্তটা যথেষ্ট কঠিন ছিল। এই সিদ্ধান্তের জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না। গত বছর আমি দল ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম বটে, কিন্তু এই মরশুমে আমি এবং আমার পরিবার চেয়েছিলাম এখানেই থেকে যেতে।' সঙ্গে তিনি আরও যোগ করেছেন, 'আজ আমি বিদায় জানাচ্ছি। মাত্র ১৩ বছর বয়সে আমি এখানে এসেছিলাম। তারপর ২১ বছর কাটিয়েছি। অবশেষে স্ত্রী এবং তিন সন্তানকে নিয়ে ক্লাব ছাড়ছি।' 'আমি এই শহরেই এতদিন ধরে ছিলাম। এটাই আমার ঘরবাড়ি হয়ে গিয়েছিল। এই সবকিছুর জন্য আমি কৃতজ্ঞ, আমার সতীর্থ এবং আমার পাশে থাকা প্রত্যেককে আমি ধন্যবাদ জানাতে চাই।' 'যোগদানের প্রথম দিন থেকে আমি নিজের সবকিছু এই ক্লাবের জন্য উজার করে দিয়েছি। কখনও ভাবিনি যে ক্লাবকে এভাবে বিদায় জানাতে হবে। কারণ এই বিষয়টা নিয়ে আমি কখনও চিন্তাই করিনি। বার্সায় থেকে যাওয়ার জন্য আমি আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু, লা লিগার কারণে ক্লাব আমাকে রাখতে পারল না।' 'গত কয়েকদিন ধরে আমাকে নিয়ে অনেক কথাই বলা হচ্ছে। কিন্তু, আমার দিক থেকে যতটা সম্ভব ছিল, করতে পেরেছি। কারণ আমি এই ক্লাবেই থেকে যেতে চেয়েছিলাম। গত মরশুমে আমি থাকতে চাইনি, সেটা স্পষ্ট বলেওছিলাম। এবছর আমি থাকতে চেয়েছিলাম, কিন্তু শেষপর্যন্ত পারলাম না।'


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/3ADSqkz
https://ift.tt/3jxhhiS
আগামীকালই PSG-তে সই করবেন মেসি? চলছে জোর জল্পনা

আগামীকালই PSG-তে সই করবেন মেসি? চলছে জোর জল্পনা

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : চোখের জলে গতকালই বার্সেলোনা ক্লাবকে বিদায় জানিয়েছেন প্রাক্তন কাতালান অধিনায়ক লিওনেল মেসি। এবার তিনি কোনদিকে পা বাড়াবেন, তা উপরে গোটা বিশ্বের সংবাদমাধ্যমের নজর রয়েছে। সময় যত এগোচ্ছে, ততই প্যারিস সেন্ট জার্মেইনে মেসির যোগদানের বিষয়টা আরও জোরদার হচ্ছে। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, PSG ক্লাবে যোগ দেওয়ার আগে আজই নাকি মেসির মেডিকেল পরীক্ষা-নিরীক্ষা হবে। মঙ্গলবার লিগ ১-এর এই ক্লাব মেসির নাম ঘোষণা করবে বলেই খবর। জানা গেছে, আপাতত ২ বছরের চুক্তিতে প্রেমের শহর প্যারিসে পা রাখছেন মেসি। পরবর্তীকালে চুক্তির মেয়াদ আরও ১ বছর বাড়ানো হতে পারে বলেই খবর। গতকাল ক্লাবের বিদায়ী অনুষ্ঠানের পর একটি আবেগঘন সোশ্যাল পোস্টে বার্সেলোনার প্রাক্তন তারকা লিখেছেন, 'আমি আপাতত যাচ্ছি বটে, তবে বিদায় নিচ্ছি না। আবারও ফিরে আসব।' গতকাল ক্যাম্প ন্যুয়ে সাংবাদিক বৈঠক চলাকালীন অঝোর কান্নায় ভেঙে পড়েন মেসি। স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে তাঁকে যে কোনওদিন বার্সেলোনা ছাড়তে হতে পারে, এটা স্বপ্নেও কল্পনা করেননি। বার্সেলোনার প্রত্যেক সদস্য, বোর্ড সদস্য এবং সতীর্থ খেলোয়াড়রা এই বিদায়ী অনুষ্ঠানে মেসির পাশেই ছিলেন। ছিলেন তাঁর স্ত্রী আন্তোনেলা রোকুজো এবং তাঁর তিন সন্তান থিয়াগো, মাতেও এবং সিরো। এই অনুষ্ঠানের ছবি এবং ভিডিয়ো ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। মাত্র ১৩ বছর বয়সে এই কাতালান ক্লাবে সই করেছিলেন মেসি। তিনি বলেছেন, 'সত্যি কথা বলতে কী, এই মুহূর্তে কী বলা উচিত, সেটা আমি জানি না। এই সিদ্ধান্তটা যথেষ্ট কঠিন ছিল। এই সিদ্ধান্তের জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না। গত বছর আমি দল ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম বটে, কিন্তু এই মরশুমে আমি এবং আমার পরিবার চেয়েছিলাম এখানেই থেকে যেতে।' সঙ্গে তিনি আরও যোগ করেছেন, 'আজ আমি বিদায় জানাচ্ছি। মাত্র ১৩ বছর বয়সে আমি এখানে এসেছিলাম। তারপর ২১ বছর কাটিয়েছি। অবশেষে স্ত্রী এবং তিন সন্তানকে নিয়ে ক্লাব ছাড়ছি।' 'আমি এই শহরেই এতদিন ধরে ছিলাম। এটাই আমার ঘরবাড়ি হয়ে গিয়েছিল। এই সবকিছুর জন্য আমি কৃতজ্ঞ, আমার সতীর্থ এবং আমার পাশে থাকা প্রত্যেককে আমি ধন্যবাদ জানাতে চাই।' 'যোগদানের প্রথম দিন থেকে আমি নিজের সবকিছু এই ক্লাবের জন্য উজার করে দিয়েছি। কখনও ভাবিনি যে ক্লাবকে এভাবে বিদায় জানাতে হবে। কারণ এই বিষয়টা নিয়ে আমি কখনও চিন্তাই করিনি। বার্সায় থেকে যাওয়ার জন্য আমি আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু, লা লিগার কারণে ক্লাব আমাকে রাখতে পারল না।' 'গত কয়েকদিন ধরে আমাকে নিয়ে অনেক কথাই বলা হচ্ছে। কিন্তু, আমার দিক থেকে যতটা সম্ভব ছিল, করতে পেরেছি। কারণ আমি এই ক্লাবেই থেকে যেতে চেয়েছিলাম। গত মরশুমে আমি থাকতে চাইনি, সেটা স্পষ্ট বলেওছিলাম। এবছর আমি থাকতে চেয়েছিলাম, কিন্তু শেষপর্যন্ত পারলাম না।'


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/3ADSqkz
https://ift.tt/3jxhhiS
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: নৃশংস বললেও হয়ত কম বলা হবে। টাইট পোশাক পরে রাস্তায় বেরিয়েছিলেন তরুণী। এই অভিযোগে তাঁকে গুলি করে হত্যা করল তালিবানরা ()। আফগানিস্তানের এই ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে গোটা দেশে। জানা গিয়েছে, বলক এলাকায় ২১ বছর বয়সী এক তরুণী আঁটোসাঁটো পোশাক পরে রাস্তায় বেরিয়েছিলেন। তাঁর সঙ্গে কোনও পুরুষ ছিল না। আর কেবলমাত্র এই অপরাধের জন্য প্রাণ গেল তরুণীর। প্রকাশ্য রাস্তায় তাঁকে গুলি করে খুন করা হল। ঘটনায় দায় স্বীকার করেছে মুখপাত্র। তবে আন্তর্জাতিক মিডিয়ার রিপোর্ট অনুযায়ী, মহিলার পরনে বোরখা ছিল। পুলিশ অফিসার আদিল শাহ জানান, ওই তরুণীর নাম নাজনিন। নিজের বাড়ি সমরকন্দিয়া থেকে বেরিয়ে বলকের মাজার শরিফে যাচ্ছিলেন তিনি। গাড়িতে ছিলেন তিনি। বোরখা থাকলেও তাঁর পোশাক ছিল আঁটোসাঁটো। আর সঙ্গে ছিল না কোনও পুরুষ সঙ্গী। সেই সময়ই তাঁকে গুলি করে তালিবানরা। থেকে আমেরিকা সেনা ফেরত নেওয়ার পর থেকেই পুনরায় তালিবানি দৌরাত্ম্য শুরু হয়েছে। তরুণী ও যুবতীদের উপর অত্যাচারের মাত্রা ক্রমশই বেড়ে চলেছে আফগানিস্তানে। মেয়েদের অপহরণ করে ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ের ঘটনা আখছাড় ঘটছে। সম্প্রতি, দ্য মেইল পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে মহিলাদের দুর্দশার কথা। তালিবানদের বেড়ে চলা অত্যাচারে আতঙ্কিত গোটা আফগানিস্তান। অধিকাংশ গ্রাম্য এলাকার পরিবারের মহিলাদের কাবুলের সুরক্ষিত জায়গায় পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। অন্যদিকে, আফগানিস্তানে অব্যাহত। গত শুক্রবারই তালিবানিদের হাতে নিহত হন আফগান সরকারের মিডিয়া বিভাগের শীর্ষ আধিকারিক দাওয়া খান মিনাপাল। আগেই তালিবানিরা হুঁশিয়ারি দিয়েছিল, তাঁদের উপর হওয়া বিমান হামলার প্রতিশোধ নেওয়া হবে। এব্যাপারে ঊর্ধ্বতন সরকারি আধিকারিকদের উপরেই হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছিল। দাওয়া খান মিনাপাল ছিলেন আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি ঘনিষ্ঠ। শুক্রবার তিনি বাড়ি থেকে বের হতেই তাঁকে খুন করা হয় বলে জানানো হয়েছে।


from International News in Bengali, আন্তর্জাতিক News, World News Headlines in Bangla https://ift.tt/3xv07Hz
https://ift.tt/3CFAXdg
পরনে টাইট পোশাক, যুবতীকে গুলি করল তালিবানরা

পরনে টাইট পোশাক, যুবতীকে গুলি করল তালিবানরা

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: নৃশংস বললেও হয়ত কম বলা হবে। টাইট পোশাক পরে রাস্তায় বেরিয়েছিলেন তরুণী। এই অভিযোগে তাঁকে গুলি করে হত্যা করল তালিবানরা ()। আফগানিস্তানের এই ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে গোটা দেশে। জানা গিয়েছে, বলক এলাকায় ২১ বছর বয়সী এক তরুণী আঁটোসাঁটো পোশাক পরে রাস্তায় বেরিয়েছিলেন। তাঁর সঙ্গে কোনও পুরুষ ছিল না। আর কেবলমাত্র এই অপরাধের জন্য প্রাণ গেল তরুণীর। প্রকাশ্য রাস্তায় তাঁকে গুলি করে খুন করা হল। ঘটনায় দায় স্বীকার করেছে মুখপাত্র। তবে আন্তর্জাতিক মিডিয়ার রিপোর্ট অনুযায়ী, মহিলার পরনে বোরখা ছিল। পুলিশ অফিসার আদিল শাহ জানান, ওই তরুণীর নাম নাজনিন। নিজের বাড়ি সমরকন্দিয়া থেকে বেরিয়ে বলকের মাজার শরিফে যাচ্ছিলেন তিনি। গাড়িতে ছিলেন তিনি। বোরখা থাকলেও তাঁর পোশাক ছিল আঁটোসাঁটো। আর সঙ্গে ছিল না কোনও পুরুষ সঙ্গী। সেই সময়ই তাঁকে গুলি করে তালিবানরা। থেকে আমেরিকা সেনা ফেরত নেওয়ার পর থেকেই পুনরায় তালিবানি দৌরাত্ম্য শুরু হয়েছে। তরুণী ও যুবতীদের উপর অত্যাচারের মাত্রা ক্রমশই বেড়ে চলেছে আফগানিস্তানে। মেয়েদের অপহরণ করে ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ের ঘটনা আখছাড় ঘটছে। সম্প্রতি, দ্য মেইল পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে মহিলাদের দুর্দশার কথা। তালিবানদের বেড়ে চলা অত্যাচারে আতঙ্কিত গোটা আফগানিস্তান। অধিকাংশ গ্রাম্য এলাকার পরিবারের মহিলাদের কাবুলের সুরক্ষিত জায়গায় পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। অন্যদিকে, আফগানিস্তানে অব্যাহত। গত শুক্রবারই তালিবানিদের হাতে নিহত হন আফগান সরকারের মিডিয়া বিভাগের শীর্ষ আধিকারিক দাওয়া খান মিনাপাল। আগেই তালিবানিরা হুঁশিয়ারি দিয়েছিল, তাঁদের উপর হওয়া বিমান হামলার প্রতিশোধ নেওয়া হবে। এব্যাপারে ঊর্ধ্বতন সরকারি আধিকারিকদের উপরেই হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছিল। দাওয়া খান মিনাপাল ছিলেন আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি ঘনিষ্ঠ। শুক্রবার তিনি বাড়ি থেকে বের হতেই তাঁকে খুন করা হয় বলে জানানো হয়েছে।


from International News in Bengali, আন্তর্জাতিক News, World News Headlines in Bangla https://ift.tt/3xv07Hz
https://ift.tt/3CFAXdg
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : ক্রিকেটের সব ফরম্যাটে নিজেকে প্রমাণ করেছেন অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট তারকা স্টিভ স্মিথ। যতদিন গেছে তত নিজের ব্যাটিংকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন তিনি। টেস্টে দীর্ঘক্ষণ ক্রিজে টিকে থাকা হোক বা টি-২০ তে তাড়াতাড়়ি রান তোলা হোক। সবেতেই সাবলীল। তিনি নিজের কেরিয়ারে এখনও পর্যন্ত অনেক বোলিং লাইন আপকে মাঠের বাইরে পাঠিয়েছেন। আবার অনেক বোলিং লাইন আপের কাছে ধরাশায়ী হয়েছেন। বিশ্বের সব বোলাররা স্টিভ স্মিথকে সামলাতে পারেন না। তবে বিশ্বে এমন বোলার আছেন যাদের সামলাতে স্মিথের কালঘাম ছুটে গেছে। সম্প্রতি একটি টুইটার প্রশ্নোত্তর পর্বে সেই বোলারদের নাম বললেন তিনি। স্মিথকে জিজ্ঞাসা করা হয়, এই মুহূর্তে কোন বোলাররা বিশ্ব ক্রিকেটটে শাসন করছে। জবাবে তিনি বলেন, ভারতের , ইংল্যান্ডের জেমস অ্যান্ডারসন, দক্ষিণ আফ্রিকার কাগিসো রাবাডা এবং অস্ট্রেলিয়ার প্যাট কামিন্স। এই চারজনকে স্মিথ সবজায়গার সেরা বোলার বলেন। এখানে দেখার বিষয়, স্মিথ যেই চারজনের নাম বলেছেন তাঁরা সবাই ফাস্ট বোলার। এদের মধ্যে সবথেকে সিনিয়র অ্যান্ডারসন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে যিনি নিজের বোলিংকে আরও ধারালো করে তুলছেন। সম্প্রতি ইংরেজ এই বোলার অনিল কুম্বলের আন্তর্জাতিক ৬১৯টা উইকেট নেওয়ার রেকর্ড ভেঙে দেন। টেস্ট ক্রিকেটে তৃতীয় সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি হন। স্মিথ আর কামিন্স দুজনেই অস্ট্রেলিয়ার। এর থেকে বোঝা যায় দেশের হয়ে নেট সেশনে কামিন্স বেশ ভালোই চাপে রাখেন স্মিথকে। বুমরাহ এবং রাবাডার কাছে যেকোনও পরিস্থিতিতে বল করার বারুদ মজুদ আছে। সেটা চলতি ইংল্যান্ড-ভারত টেস্ট সিরিজেই প্রমাণ পাওয়া গেছে। সম্প্রতি, নিজের কনুইয়ের চোটের কারণে ক্রিকেট থেকে সাময়িক বিরতি নিয়েছেন স্টিভ স্মিথ। শেষবার তিনি চলতি মরশুমে IPL-এ দিল্লি ক্যাপিটালসের হয়ে মাত্র ৬টা ম্যাচ খেলেছেন। অক্টোবর থেকে শুরু টি-২০ বিশ্বকাপ। তার আগে স্মিথের সুস্থ হয়ে মাঠে নামাটা খুব জরুরি অজিদের জন্য।


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/2VupcWp
https://ift.tt/3Cuq0ee
বিশ্ব ক্রিকেট শাসন করছেন কারা, নাম প্রকাশ স্টিভ স্মিথের

বিশ্ব ক্রিকেট শাসন করছেন কারা, নাম প্রকাশ স্টিভ স্মিথের

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : ক্রিকেটের সব ফরম্যাটে নিজেকে প্রমাণ করেছেন অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট তারকা স্টিভ স্মিথ। যতদিন গেছে তত নিজের ব্যাটিংকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন তিনি। টেস্টে দীর্ঘক্ষণ ক্রিজে টিকে থাকা হোক বা টি-২০ তে তাড়াতাড়়ি রান তোলা হোক। সবেতেই সাবলীল। তিনি নিজের কেরিয়ারে এখনও পর্যন্ত অনেক বোলিং লাইন আপকে মাঠের বাইরে পাঠিয়েছেন। আবার অনেক বোলিং লাইন আপের কাছে ধরাশায়ী হয়েছেন। বিশ্বের সব বোলাররা স্টিভ স্মিথকে সামলাতে পারেন না। তবে বিশ্বে এমন বোলার আছেন যাদের সামলাতে স্মিথের কালঘাম ছুটে গেছে। সম্প্রতি একটি টুইটার প্রশ্নোত্তর পর্বে সেই বোলারদের নাম বললেন তিনি। স্মিথকে জিজ্ঞাসা করা হয়, এই মুহূর্তে কোন বোলাররা বিশ্ব ক্রিকেটটে শাসন করছে। জবাবে তিনি বলেন, ভারতের , ইংল্যান্ডের জেমস অ্যান্ডারসন, দক্ষিণ আফ্রিকার কাগিসো রাবাডা এবং অস্ট্রেলিয়ার প্যাট কামিন্স। এই চারজনকে স্মিথ সবজায়গার সেরা বোলার বলেন। এখানে দেখার বিষয়, স্মিথ যেই চারজনের নাম বলেছেন তাঁরা সবাই ফাস্ট বোলার। এদের মধ্যে সবথেকে সিনিয়র অ্যান্ডারসন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে যিনি নিজের বোলিংকে আরও ধারালো করে তুলছেন। সম্প্রতি ইংরেজ এই বোলার অনিল কুম্বলের আন্তর্জাতিক ৬১৯টা উইকেট নেওয়ার রেকর্ড ভেঙে দেন। টেস্ট ক্রিকেটে তৃতীয় সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি হন। স্মিথ আর কামিন্স দুজনেই অস্ট্রেলিয়ার। এর থেকে বোঝা যায় দেশের হয়ে নেট সেশনে কামিন্স বেশ ভালোই চাপে রাখেন স্মিথকে। বুমরাহ এবং রাবাডার কাছে যেকোনও পরিস্থিতিতে বল করার বারুদ মজুদ আছে। সেটা চলতি ইংল্যান্ড-ভারত টেস্ট সিরিজেই প্রমাণ পাওয়া গেছে। সম্প্রতি, নিজের কনুইয়ের চোটের কারণে ক্রিকেট থেকে সাময়িক বিরতি নিয়েছেন স্টিভ স্মিথ। শেষবার তিনি চলতি মরশুমে IPL-এ দিল্লি ক্যাপিটালসের হয়ে মাত্র ৬টা ম্যাচ খেলেছেন। অক্টোবর থেকে শুরু টি-২০ বিশ্বকাপ। তার আগে স্মিথের সুস্থ হয়ে মাঠে নামাটা খুব জরুরি অজিদের জন্য।


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/2VupcWp
https://ift.tt/3Cuq0ee
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : ড্র হয়েছে নটিংহ্যাম টেস্ট। সেটিকে লজ্জাজনক বলে বর্ণনা করলেন বিরাট কোহলি। পঞ্চম দিনে বৃষ্টি শুরুর আগে পর্যন্ত ভালো জায়গায় ছিল ভারত। বৃষ্টি না হলে ম্যাচ জেতার মত অবস্থায় ছিল তারা। কিন্তু বৃষ্টির কারণে ম্যাচে আর বল গড়ায়নি। ফলে ম্যাচটি ড্র ঘোষণা করেন অফিসিয়ালরা। এরপর ম্যাচ শেষে ভাষণে এটিকে লজ্জাজনক আখ্যা দেন তিনি। পাশাপাশি বলেন, আগামী ম্যাচে এই একই ফর্ম নিয়ে তারা নামবে। নটিংহ্যাম টেস্ট জয়ের জন্য বিরাটদের সামনে ২০৯ রানের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছিল ইংল্যান্ড। চতুর্থ দিনের শেষে ভারত করে ৫২ রান। পঞ্চম দিনে আর বল গড়ায়নি। ম্যাচ শেষে সাংবাদিক বৈঠকে বিরাট বলেন, 'আমরা তৃতীয় ও চতুর্থ দিনে বৃষ্টির আশা করেছিলাম। কিন্তু শেষ দিনে বৃষ্টি হল। এই সময় ম্যাচ শেষ করা বিব্রতকর। পঞ্চম দিনে সুযোগ থাকায় আমরা শক্তিশালী হয়ে শুরু করছিলাম। আমরা ম্যাচে ভালো জায়গায় ছিলাম। কিন্তু এটা লজ্জাজনক। আমরা ড্রয়ের জন্য খেলিনি।' পাশাপাশি বিরাট জানালেন, আগামী টেস্টগুলোতে ভারতীয় বোলারদের কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে। তিনি বলেন, 'আমরা সবসময় নিজেদের এগিয়ে রেখেছি। আগামী তিন সপ্তাহ বোলারদের জন্য কঠিন পরিস্থিতি হতে চলেছে। প্রথম ইনিংসে ৪০ রানের লিড রাখার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছিলাম। কিন্তু ৯৫ রানের লিডটা খুব ভালো আমাদের জন্য। এটা আমাদের জন্য শক্তিশালী দিক। ইংল্যান্ড-ভারত সিরিজ বরাবরই ব্লকবাস্টার। পরবর্তী টেস্টের জন্য মুখিয়ে আছি।' ৫ ম্যাচের সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচটি ১২ তারিখ থেকে শুরু হবে। লর্ডসের ঐতিহাসিক মাঠে এই সিরিজ জিততে মরিয়া বিরাট ব্রিগেড। এখনও পর্যন্ত ভারতের বোলাররা দুর্দান্ত বোলিং করেছে। ইংল্যান্ডের মাটিতে ভারতের পেস ব্যাটারির সামনে ধরাশায়ী হয়েছে রুটরা। যার প্রশংসা করেছেন পাক কিংবদন্তী ইনজামাম উল হক।


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/3fKG1D6
https://ift.tt/3ixw7qs
ভারত বনাম ইংল্যান্ড প্রথম টেস্ট : জেতা ম্যাচ ড্র হওয়ায় ক্ষুব্ধ বিরাট, বললেন - 'এটা লজ্জাজনক'

ভারত বনাম ইংল্যান্ড প্রথম টেস্ট : জেতা ম্যাচ ড্র হওয়ায় ক্ষুব্ধ বিরাট, বললেন - 'এটা লজ্জাজনক'

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : ড্র হয়েছে নটিংহ্যাম টেস্ট। সেটিকে লজ্জাজনক বলে বর্ণনা করলেন বিরাট কোহলি। পঞ্চম দিনে বৃষ্টি শুরুর আগে পর্যন্ত ভালো জায়গায় ছিল ভারত। বৃষ্টি না হলে ম্যাচ জেতার মত অবস্থায় ছিল তারা। কিন্তু বৃষ্টির কারণে ম্যাচে আর বল গড়ায়নি। ফলে ম্যাচটি ড্র ঘোষণা করেন অফিসিয়ালরা। এরপর ম্যাচ শেষে ভাষণে এটিকে লজ্জাজনক আখ্যা দেন তিনি। পাশাপাশি বলেন, আগামী ম্যাচে এই একই ফর্ম নিয়ে তারা নামবে। নটিংহ্যাম টেস্ট জয়ের জন্য বিরাটদের সামনে ২০৯ রানের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছিল ইংল্যান্ড। চতুর্থ দিনের শেষে ভারত করে ৫২ রান। পঞ্চম দিনে আর বল গড়ায়নি। ম্যাচ শেষে সাংবাদিক বৈঠকে বিরাট বলেন, 'আমরা তৃতীয় ও চতুর্থ দিনে বৃষ্টির আশা করেছিলাম। কিন্তু শেষ দিনে বৃষ্টি হল। এই সময় ম্যাচ শেষ করা বিব্রতকর। পঞ্চম দিনে সুযোগ থাকায় আমরা শক্তিশালী হয়ে শুরু করছিলাম। আমরা ম্যাচে ভালো জায়গায় ছিলাম। কিন্তু এটা লজ্জাজনক। আমরা ড্রয়ের জন্য খেলিনি।' পাশাপাশি বিরাট জানালেন, আগামী টেস্টগুলোতে ভারতীয় বোলারদের কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে। তিনি বলেন, 'আমরা সবসময় নিজেদের এগিয়ে রেখেছি। আগামী তিন সপ্তাহ বোলারদের জন্য কঠিন পরিস্থিতি হতে চলেছে। প্রথম ইনিংসে ৪০ রানের লিড রাখার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছিলাম। কিন্তু ৯৫ রানের লিডটা খুব ভালো আমাদের জন্য। এটা আমাদের জন্য শক্তিশালী দিক। ইংল্যান্ড-ভারত সিরিজ বরাবরই ব্লকবাস্টার। পরবর্তী টেস্টের জন্য মুখিয়ে আছি।' ৫ ম্যাচের সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচটি ১২ তারিখ থেকে শুরু হবে। লর্ডসের ঐতিহাসিক মাঠে এই সিরিজ জিততে মরিয়া বিরাট ব্রিগেড। এখনও পর্যন্ত ভারতের বোলাররা দুর্দান্ত বোলিং করেছে। ইংল্যান্ডের মাটিতে ভারতের পেস ব্যাটারির সামনে ধরাশায়ী হয়েছে রুটরা। যার প্রশংসা করেছেন পাক কিংবদন্তী ইনজামাম উল হক।


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/3fKG1D6
https://ift.tt/3ixw7qs
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ত্রিপুরার উত্তাপ এবার রাজধানীতে। আগরতলায় তৃণমূলের যুব নেতাদের গ্রেফতারির প্রতিবাদে সংসদে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে ধরনা তৃণমূল সাংসদদের। গণতন্ত্র ফেরানোর দাবিতে চলে বিক্ষোভ। সোমবার সংসদ ভবনের পাদদেশে এ দিন বিক্ষোভ কর্মসূচি চালান কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, অর্পিতা ঘোষ, শতাব্দী রায়, অপরূপা পোদ্দার সহ তৃণমূলের সাংসদরা। মোদী-শাহকে কটাক্ষ করে দীর্ঘক্ষণ চলে স্লোগানিং। হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে চলে বিক্ষোভ। উল্লেখ্য, শনিবার আগরতলায় আক্রান্ত হয়েছিলেন যুব নেতা , জয়া দত্ত, সুদীপ রাহা সহ ১১ জন। যা নিয়ে রবিবার সারাদিনই তপ্ত ছিল ত্রিপুরা। সোমবার ঘটনার আঁচ পৌঁছেছে দিল্লিতেও। এদিকে কলকাতাতেও জোর চর্চা চলছে এ নিয়ে। এ দিনই SSKM হাসপাতালে জয়া ও সুদীপকে দেখতে গিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে মমতা বলেন, 'অমিত শাহের নির্দেশে ত্রিপুরায় ওই কাণ্ড ঘটানো হয়েছে। বিপ্লব দেবের এত সাহস হত না। ত্রিপুরায় দানবীয় শাসন চলছে। আগেও অসমে আমাদের প্রতিনিধি দলকে আটকে দেওয়া হয়েছিল, উত্তরপ্রদেশের হাথরসে আটকে দেওয়া হয়েছিল। থানায় জল পর্যন্ত দেওয়া হয়নি যুব নেতাদের'। যুব নেতাদের উদ্ধার করতে রবিবার ত্রিপুরায় পৌঁছেছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক Abhishek Banerjee। সেই প্রসঙ্গ টেনে এ দিন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'অভিষেক যে বিমানে যাবে, সেই বিমানের পাশের চার-পাঁচটি সিট বুক করে গুন্ডা বসিয়ে রাখা হয়েছিল! তাঁর জীবন বিপন্ন হয়েছে'। অভিষেকের বিগত সপ্তাহের সফরের বিষয়টি টেনে তৃণমূল সুপ্রিমোর সংযোজন, 'আগের দিন বুলেট প্রুফ গাড়ি না হলে মাথা চুরমার হয়ে যেত। সুদীপ-জয়াদের উপর এই আক্রমণে যুব সম্প্রদায় গর্জে উঠবে। ত্রিপুরা জয় করব আমরা'। অর্থাৎ ত্রিপুরাকাণ্ড নিয়ে TMC বনাম BJP দ্বন্দ্ব ফের প্রকাশ্যে। ঠিক কী হয়েছিল? Tripura Police এর দাবি ছিল, মহামারী এবং বিপর্যয় মোকাবিলা আইন সহ একাধিক আইনভঙ্গের কারণেই গ্রেফতার করা হয়েছিল দেবাংশুদের। যদিও তৃণমূল আঙুল তুলেছে পুলিশের দিকেই। এ দিন সংবাদ মাধ্যমের সামনেই জানান, রবিবার রাতে পুলিশ সুপার ফোন করে জানিয়েছিলেন আইনভঙ্গ হয়নি। সেই ফোনের রেকর্ড দেখিয়ে এ দিন সওয়াল তোলেন তিনি। বেশ কয়েকঘণ্টা পুলিশের সঙ্গে TMC শীর্ষ নেতৃত্বের বচসার পর আদালতে পেশ করা হয় দেবাংশু, জয়া দত্ত, সুদীপ রাহাদের। আইনি প্রক্রিয়া শুরুর সময় তাঁদের সঙ্গে ছিলেন ব্রাত্য বসু, দোলা সেন, কুণাল ঘোষরা। এ দিকে থানায় ধরনায় বসেছিলেন অভিষেক। পরে ৫০ হাজার টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন মঞ্জুর করে আদালত। অভিষেকের কথায়, ‘এর শেষ থেকে ছাড়ব। BJP-কে এক ছটাক জমি ছাড়ব না'।


from National News in Bengali, জাতীয় খবর, India News in Bangla, Headlines of India - Eisamay https://ift.tt/2VBBfB6
https://ift.tt/3lGCUA1
ত্রিপুরাকাণ্ডের প্রতিবাদে সংসদে ধরনা তৃণমূলের

ত্রিপুরাকাণ্ডের প্রতিবাদে সংসদে ধরনা তৃণমূলের

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ত্রিপুরার উত্তাপ এবার রাজধানীতে। আগরতলায় তৃণমূলের যুব নেতাদের গ্রেফতারির প্রতিবাদে সংসদে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে ধরনা তৃণমূল সাংসদদের। গণতন্ত্র ফেরানোর দাবিতে চলে বিক্ষোভ। সোমবার সংসদ ভবনের পাদদেশে এ দিন বিক্ষোভ কর্মসূচি চালান কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, অর্পিতা ঘোষ, শতাব্দী রায়, অপরূপা পোদ্দার সহ তৃণমূলের সাংসদরা। মোদী-শাহকে কটাক্ষ করে দীর্ঘক্ষণ চলে স্লোগানিং। হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে চলে বিক্ষোভ। উল্লেখ্য, শনিবার আগরতলায় আক্রান্ত হয়েছিলেন যুব নেতা , জয়া দত্ত, সুদীপ রাহা সহ ১১ জন। যা নিয়ে রবিবার সারাদিনই তপ্ত ছিল ত্রিপুরা। সোমবার ঘটনার আঁচ পৌঁছেছে দিল্লিতেও। এদিকে কলকাতাতেও জোর চর্চা চলছে এ নিয়ে। এ দিনই SSKM হাসপাতালে জয়া ও সুদীপকে দেখতে গিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে মমতা বলেন, 'অমিত শাহের নির্দেশে ত্রিপুরায় ওই কাণ্ড ঘটানো হয়েছে। বিপ্লব দেবের এত সাহস হত না। ত্রিপুরায় দানবীয় শাসন চলছে। আগেও অসমে আমাদের প্রতিনিধি দলকে আটকে দেওয়া হয়েছিল, উত্তরপ্রদেশের হাথরসে আটকে দেওয়া হয়েছিল। থানায় জল পর্যন্ত দেওয়া হয়নি যুব নেতাদের'। যুব নেতাদের উদ্ধার করতে রবিবার ত্রিপুরায় পৌঁছেছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক Abhishek Banerjee। সেই প্রসঙ্গ টেনে এ দিন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'অভিষেক যে বিমানে যাবে, সেই বিমানের পাশের চার-পাঁচটি সিট বুক করে গুন্ডা বসিয়ে রাখা হয়েছিল! তাঁর জীবন বিপন্ন হয়েছে'। অভিষেকের বিগত সপ্তাহের সফরের বিষয়টি টেনে তৃণমূল সুপ্রিমোর সংযোজন, 'আগের দিন বুলেট প্রুফ গাড়ি না হলে মাথা চুরমার হয়ে যেত। সুদীপ-জয়াদের উপর এই আক্রমণে যুব সম্প্রদায় গর্জে উঠবে। ত্রিপুরা জয় করব আমরা'। অর্থাৎ ত্রিপুরাকাণ্ড নিয়ে TMC বনাম BJP দ্বন্দ্ব ফের প্রকাশ্যে। ঠিক কী হয়েছিল? Tripura Police এর দাবি ছিল, মহামারী এবং বিপর্যয় মোকাবিলা আইন সহ একাধিক আইনভঙ্গের কারণেই গ্রেফতার করা হয়েছিল দেবাংশুদের। যদিও তৃণমূল আঙুল তুলেছে পুলিশের দিকেই। এ দিন সংবাদ মাধ্যমের সামনেই জানান, রবিবার রাতে পুলিশ সুপার ফোন করে জানিয়েছিলেন আইনভঙ্গ হয়নি। সেই ফোনের রেকর্ড দেখিয়ে এ দিন সওয়াল তোলেন তিনি। বেশ কয়েকঘণ্টা পুলিশের সঙ্গে TMC শীর্ষ নেতৃত্বের বচসার পর আদালতে পেশ করা হয় দেবাংশু, জয়া দত্ত, সুদীপ রাহাদের। আইনি প্রক্রিয়া শুরুর সময় তাঁদের সঙ্গে ছিলেন ব্রাত্য বসু, দোলা সেন, কুণাল ঘোষরা। এ দিকে থানায় ধরনায় বসেছিলেন অভিষেক। পরে ৫০ হাজার টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন মঞ্জুর করে আদালত। অভিষেকের কথায়, ‘এর শেষ থেকে ছাড়ব। BJP-কে এক ছটাক জমি ছাড়ব না'।


from National News in Bengali, জাতীয় খবর, India News in Bangla, Headlines of India - Eisamay https://ift.tt/2VBBfB6
https://ift.tt/3lGCUA1
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : অলিম্পিকের আসরে অভিষেকেই বাজিমাত করলেন অসমের মহিলা বক্সার লভলিনা বরগোহাঁই। টোকিয়ো অলিম্পিকে তিনি দেশের হয়ে দ্বিতীয় পদক জয় করেছেন। মহিলাদের ওয়েল্টারওয়েট বিভাগের (৬৪-৬৯ কেজি) কোয়ার্টার ফাইনালে চাইনিজ তাইপেই প্রতিযোগী নিয়েন-চিন চেনকে ৪-১ ব্যবধানে পরাস্ত করেন। তবে ২৩ বছর বয়সি এই মহিলা বক্সারকে ব্রোঞ্জ পদকেই থেমে যেতে হয়। সেটাই বা কম কীসের! তবে তিনি সোনার পদক জয় করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু, তাঁর সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নি। টোকিয়ো অলিম্পিকে অংশগ্রহণকারী অধিকাংশ অ্যাথলিটের মতোই লভলিনাও অত্যন্ত দরিদ্র পরিবার থেকে উঠে এসেছেন। তিনি অসমের বরো মুখিয়া গ্রামের বাসিন্দা। আপনারা অনেকেই হয়ত এই গ্রামের সঙ্গে খুব একটা পরিচিত নন। অসমের গোলাঘাট জেলার একটা প্রত্যন্ত গ্রাম এটা। আজও এখানকার বাসিন্দারা ন্যুনতম পরিষেবার জন্য হাহাকার করেন। পাণীয় জল, রাস্তা এবং হাসপাতালের জন্য সাধারণ পরিকাঠামোও নেই। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, বছরের পর বছর ধরে তাঁরা প্রশাসনের নজর থেকে একেবারে বঞ্চিত হয়ে রয়েছেন। তাঁরা আপাতত লভলিনার দিকেই তাকিয়ে রয়েছে। সম্প্রতি অলিম্পিকের মঞ্চে লভলিনার ব্রোঞ্জ জয়, গ্রামের অস্থিকঙ্কালসার হাল ফেরাতে পারবে বলেই তাঁদের বিশ্বাস। লভলিনার জন্যই স্থানীয় প্রশাসন হয় ন্যুনতম পরিষেবার জোগান দিতে পারবে বলে তাঁদের আশা। ব্রোঞ্জ পদক জয়ের পর লভলিনা বলেন, 'আমার এত বছরের পরিশ্রম অবশেষে সাফল্যের মুখ দেখতে পেল। অলিম্পিকে পদক জয় আমার কাছে একটা স্বপ্ন ছিল। শেষপর্যন্ত আমি এই মুহূর্তটা উপভোগ করতে পারছি। আমার পরবর্তী লক্ষ্য হল পদকের এই রংটা পরিবর্তন করা। ২০২৪ অলিম্পিকে আমি এই বদল করার আপ্রাণ চেষ্টা করব। গোটা দেশকে আমি এই পদক উৎসর্গ করতে চাই।'


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/3xywDZB
https://ift.tt/3s2EI7o
আজও সামান্য পানীয় জলের জন্য হাহাকার করছে লভলিনার গ্রাম!

আজও সামান্য পানীয় জলের জন্য হাহাকার করছে লভলিনার গ্রাম!

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : অলিম্পিকের আসরে অভিষেকেই বাজিমাত করলেন অসমের মহিলা বক্সার লভলিনা বরগোহাঁই। টোকিয়ো অলিম্পিকে তিনি দেশের হয়ে দ্বিতীয় পদক জয় করেছেন। মহিলাদের ওয়েল্টারওয়েট বিভাগের (৬৪-৬৯ কেজি) কোয়ার্টার ফাইনালে চাইনিজ তাইপেই প্রতিযোগী নিয়েন-চিন চেনকে ৪-১ ব্যবধানে পরাস্ত করেন। তবে ২৩ বছর বয়সি এই মহিলা বক্সারকে ব্রোঞ্জ পদকেই থেমে যেতে হয়। সেটাই বা কম কীসের! তবে তিনি সোনার পদক জয় করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু, তাঁর সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নি। টোকিয়ো অলিম্পিকে অংশগ্রহণকারী অধিকাংশ অ্যাথলিটের মতোই লভলিনাও অত্যন্ত দরিদ্র পরিবার থেকে উঠে এসেছেন। তিনি অসমের বরো মুখিয়া গ্রামের বাসিন্দা। আপনারা অনেকেই হয়ত এই গ্রামের সঙ্গে খুব একটা পরিচিত নন। অসমের গোলাঘাট জেলার একটা প্রত্যন্ত গ্রাম এটা। আজও এখানকার বাসিন্দারা ন্যুনতম পরিষেবার জন্য হাহাকার করেন। পাণীয় জল, রাস্তা এবং হাসপাতালের জন্য সাধারণ পরিকাঠামোও নেই। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, বছরের পর বছর ধরে তাঁরা প্রশাসনের নজর থেকে একেবারে বঞ্চিত হয়ে রয়েছেন। তাঁরা আপাতত লভলিনার দিকেই তাকিয়ে রয়েছে। সম্প্রতি অলিম্পিকের মঞ্চে লভলিনার ব্রোঞ্জ জয়, গ্রামের অস্থিকঙ্কালসার হাল ফেরাতে পারবে বলেই তাঁদের বিশ্বাস। লভলিনার জন্যই স্থানীয় প্রশাসন হয় ন্যুনতম পরিষেবার জোগান দিতে পারবে বলে তাঁদের আশা। ব্রোঞ্জ পদক জয়ের পর লভলিনা বলেন, 'আমার এত বছরের পরিশ্রম অবশেষে সাফল্যের মুখ দেখতে পেল। অলিম্পিকে পদক জয় আমার কাছে একটা স্বপ্ন ছিল। শেষপর্যন্ত আমি এই মুহূর্তটা উপভোগ করতে পারছি। আমার পরবর্তী লক্ষ্য হল পদকের এই রংটা পরিবর্তন করা। ২০২৪ অলিম্পিকে আমি এই বদল করার আপ্রাণ চেষ্টা করব। গোটা দেশকে আমি এই পদক উৎসর্গ করতে চাই।'


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/3xywDZB
https://ift.tt/3s2EI7o
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: পৃথিবীতে থাকতে থাকতে একঘেঁয়ে হয়ে গিয়েছে? আর মন টিকছে না? মঙ্গলে থাকতে চান? সেই সুযোগ এবার এনে দিচ্ছে নাসা ()। মঙ্গলে থাকতে গেলে কীভাবে দরখাস্ত করবেন? লকডাউনের পৃথিবীতে হতাশ হয়ে পড়েছেন সকলেই। ফলে এবার পৃথিবী ছেড়ে পালানোর ঠিকানা খুঁজে দিচ্ছে NASA। তাও এবার পুরো এক বছরের জন্য। আপনার কাছেপিঠেই রয়েছে সেই বিকল্প ঠিকানা। যার আবহাওয়া ঠিক মঙ্গলের মতো। হিউস্টনে জনসন স্পেস সেন্টারে (Johnson Space Center in Houston) ১ হাজার ৭০০ বর্গফুট এলাকা জুড়ে লালগ্রহের মতো (Martian habitat) আস্তানা বানিয়েছে আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। নাম দেওয়া হয়েছে 'মার্স ডিউন আলফা' ()। সেখানেই বছরখানেকের জন্য ঘুরে আসার সুযোগ মিলছে। তবে তার জন্য দরখাস্ত জানাতে হবে। গত শুক্রবার থেকে অনলাইনে সেই আবেদনপত্র দিতে শুরু করেছে নাসা। তবে সেই আস্তানায় চারজনের বেশি থাকা যাবে না। কিন্তু, হঠাত্‍ এই আশ্চর্য আয়োজন কেন? বহুদিন ধরেই মঙ্গলগ্রহে প্রাণের অস্বিত্বের সন্ধান করছে গবেষণা সংস্থা। লালগ্রহে মানুষ বসবাসের উপযুক্ত পরিবেশ রয়েছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। নাসা জানিয়েছে, আর কয়েক বছর পরে হয়ত মঙ্গলে মানবসভ্যতার দ্বিতীয় উপনিবেশ গড়ে তোলার জন্য পরিবেশ তৈরি হয়ে যাবে। আর তারই যেন ট্রায়াল রান হচ্ছে হিউস্টনে। মঙ্গলে গিয়ে অনেক দিন কাটানোর প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে এই মার্স ডিউন আলফাতে। মঙ্গলে কী ভাবে চাষবাস করা হবে তার পরীক্ষা নিরীক্ষা চালানো হবে এখানে। দেখা হবে মঙ্গলের পরিবেশে থাকতে গিয়ে সেখানকার বাসিন্দাদের মানসিক ও শারীরিক অবস্থা কেমন থাকছে। নাসার তরফে আরও জানানো হয়েছে, আপাতত শুধু আমেরিকার নাগরিকদেরই থাকার অধিকার থাকবে এই মার্স ডিউন আলফায়। আবাসিকদের বয়স হতে হবে ৩০ থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে। তাঁদের ইংরেজি ভাষায় দক্ষ হতে হবে। হতে হবে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী। আর তাঁদের কোনও নেশায় আসক্তি থাকা চলবে না।


from International News in Bengali, আন্তর্জাতিক News, World News Headlines in Bangla https://ift.tt/3AsjVx1
https://ift.tt/37uKdTa
পৃথিবীতে থাকতে একঘেঁয়ে লাগছে? এবার মঙ্গলে থাকার সুযোগ দিচ্ছে নাসা

পৃথিবীতে থাকতে একঘেঁয়ে লাগছে? এবার মঙ্গলে থাকার সুযোগ দিচ্ছে নাসা

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: পৃথিবীতে থাকতে থাকতে একঘেঁয়ে হয়ে গিয়েছে? আর মন টিকছে না? মঙ্গলে থাকতে চান? সেই সুযোগ এবার এনে দিচ্ছে নাসা ()। মঙ্গলে থাকতে গেলে কীভাবে দরখাস্ত করবেন? লকডাউনের পৃথিবীতে হতাশ হয়ে পড়েছেন সকলেই। ফলে এবার পৃথিবী ছেড়ে পালানোর ঠিকানা খুঁজে দিচ্ছে NASA। তাও এবার পুরো এক বছরের জন্য। আপনার কাছেপিঠেই রয়েছে সেই বিকল্প ঠিকানা। যার আবহাওয়া ঠিক মঙ্গলের মতো। হিউস্টনে জনসন স্পেস সেন্টারে (Johnson Space Center in Houston) ১ হাজার ৭০০ বর্গফুট এলাকা জুড়ে লালগ্রহের মতো (Martian habitat) আস্তানা বানিয়েছে আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। নাম দেওয়া হয়েছে 'মার্স ডিউন আলফা' ()। সেখানেই বছরখানেকের জন্য ঘুরে আসার সুযোগ মিলছে। তবে তার জন্য দরখাস্ত জানাতে হবে। গত শুক্রবার থেকে অনলাইনে সেই আবেদনপত্র দিতে শুরু করেছে নাসা। তবে সেই আস্তানায় চারজনের বেশি থাকা যাবে না। কিন্তু, হঠাত্‍ এই আশ্চর্য আয়োজন কেন? বহুদিন ধরেই মঙ্গলগ্রহে প্রাণের অস্বিত্বের সন্ধান করছে গবেষণা সংস্থা। লালগ্রহে মানুষ বসবাসের উপযুক্ত পরিবেশ রয়েছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। নাসা জানিয়েছে, আর কয়েক বছর পরে হয়ত মঙ্গলে মানবসভ্যতার দ্বিতীয় উপনিবেশ গড়ে তোলার জন্য পরিবেশ তৈরি হয়ে যাবে। আর তারই যেন ট্রায়াল রান হচ্ছে হিউস্টনে। মঙ্গলে গিয়ে অনেক দিন কাটানোর প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে এই মার্স ডিউন আলফাতে। মঙ্গলে কী ভাবে চাষবাস করা হবে তার পরীক্ষা নিরীক্ষা চালানো হবে এখানে। দেখা হবে মঙ্গলের পরিবেশে থাকতে গিয়ে সেখানকার বাসিন্দাদের মানসিক ও শারীরিক অবস্থা কেমন থাকছে। নাসার তরফে আরও জানানো হয়েছে, আপাতত শুধু আমেরিকার নাগরিকদেরই থাকার অধিকার থাকবে এই মার্স ডিউন আলফায়। আবাসিকদের বয়স হতে হবে ৩০ থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে। তাঁদের ইংরেজি ভাষায় দক্ষ হতে হবে। হতে হবে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী। আর তাঁদের কোনও নেশায় আসক্তি থাকা চলবে না।


from International News in Bengali, আন্তর্জাতিক News, World News Headlines in Bangla https://ift.tt/3AsjVx1
https://ift.tt/37uKdTa
এইসময় ডিজিটাল ডেস্ক : অলিম্পিকের আসরে পদক জয়ের পর অ্যাথলিটরা শরীরে দেশের জাতীয় পতাকা জড়িয়ে গোটা স্টেডিয়াম দৌড়ে বেড়ান। এই দৃশ্যটা আমাদের সকলের কাছেই বেশ পরিচিত। টোকিয়ো অলিম্পিকে আমরা বহুবার এমন দৃশ্যের সাক্ষী থেকেছি। ভারতের 'সোনার ছেলে' নীরজ চোপড়াকেও এই একই কাজ করতে দেখা গিয়েছিল। পুরুষদের জ্যাভেলিনে তিনি সোনা জয় করেছেন। দেশের পতাকা শরীরে মুড়ে তিনি ভিকট্রি ল্যাপও নিতে শুরু করেন। আর সেইসঙ্গে তিনি আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। তবে এই আনন্দ উদযাপনের পর তিনি যে কাজটা করলেন, সেই দৃশ্যটা কিন্তু সচরাচর দেখতে পাওয়া যায় না। এই আনন্দ উদযাপনের পাশাপাশি চলে ক্যামেরার সামনে পোজ দেওয়াও। অবশেষে ভারতীয় সেনাবাহিনীর সুবেদার নীরজ এমন একটা কাজ করলেন, যা গোটা দেশের হৃদয় ছুঁয়ে গেল। সচরাচর এই আনন্দ উদযাপনের পর দেখা যায়, বিভিন্ন দেশের অ্যাথলিটরা তাঁদের দেশের পতাকাকে যোগ্য সম্মানটুকুও দিতে ভুলে যায়। যেটা দেওয়া অবশ্যই উচিত। বহু ক্ষেত্রেই দেখতে পাওয়া যায়, আনন্দ উদযাপনের পর সংশ্লিষ্ট দেশের পতাকা মাটিতে গড়াগড়ি খাচ্ছে। দেশের সেনা হিসেবে নীরজ খুব ভালো করেই জানেন, দেশের জাতীয় পতাকার গুরুত্ব ঠিক কতখানি। আর সেকারণেই তিনি 'তিরঙ্গা'কে যোগ্য সম্মান দেন, যা অন্য দেশের প্রতিযোগীদের দিতে দেখা যায় না। আনন্দ উদযাপনের পর নীরজ দেশের পতাকাটা যত্ন সহকারে মুড়ে রাখেন এবং সেটা ব্যাগের মধ্যে ঢুকিয়ে রাখেন। একথা অনস্বীকার্য যে টোকিয়ো অলিম্পিকে নীরজের সোনা জয় গোটা দেশকে গর্বিত করেন। কিন্তু, সোনা জয়ের পর যেভাবে তিনি দেশের পতাকাকে সম্মান জানালেন, সেটা দেখার পর দেশবাসীর ছাতি গর্বে আরও খানিকটা ফুলে উঠেছে। প্রথমে অনেকেই হয়ত এই বিষয়টা লক্ষ্য করেননি। কিন্তু, যাঁদের নজরে এই ব্যাপারটা এসেছে, তাঁরা নীরজের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে উঠেছেন। তাঁর সেনার প্রশিক্ষণের প্রশংসা করেছেন। একবাক্যে স্বীকার করেছেন, একজন প্রকৃত জওয়ানের পক্ষেই দেশের জাতীয় পতাকাকে এভাবে মর্যাদা দেওয়া সম্ভব। দেখে নিন সেই ভিডিয়ো : মাত্র ২৩ বছর বয়সে নীরজ যে কৃতিত্ব অর্জন করেছেন, যা গত ১০০ বছরে কোনও ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ড করে দেখাতে পারেননি। অলিম্পিক পোডিয়ামে শীর্ষস্থানে দাঁড়ানোর সুযোগ পেয়েছেন। তাঁর এই সোনার যাত্রা পথে বহু প্রতিবন্ধকতা এসেছিল। সবথেকে বড় কথা, চোটের কারণে তিনি একটা বছর অনুশীলন করতে পারেননি এবং অস্ত্রোপচারও করাতে হয়।


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/3fKAc8Z
https://ift.tt/3jDlT6Z
'একজন সেনার পক্ষেই সম্ভব', ভারতীয় পতাকার যোগ্য মর্যাদা নীরজ চোপড়ার

'একজন সেনার পক্ষেই সম্ভব', ভারতীয় পতাকার যোগ্য মর্যাদা নীরজ চোপড়ার

এইসময় ডিজিটাল ডেস্ক : অলিম্পিকের আসরে পদক জয়ের পর অ্যাথলিটরা শরীরে দেশের জাতীয় পতাকা জড়িয়ে গোটা স্টেডিয়াম দৌড়ে বেড়ান। এই দৃশ্যটা আমাদের সকলের কাছেই বেশ পরিচিত। টোকিয়ো অলিম্পিকে আমরা বহুবার এমন দৃশ্যের সাক্ষী থেকেছি। ভারতের 'সোনার ছেলে' নীরজ চোপড়াকেও এই একই কাজ করতে দেখা গিয়েছিল। পুরুষদের জ্যাভেলিনে তিনি সোনা জয় করেছেন। দেশের পতাকা শরীরে মুড়ে তিনি ভিকট্রি ল্যাপও নিতে শুরু করেন। আর সেইসঙ্গে তিনি আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। তবে এই আনন্দ উদযাপনের পর তিনি যে কাজটা করলেন, সেই দৃশ্যটা কিন্তু সচরাচর দেখতে পাওয়া যায় না। এই আনন্দ উদযাপনের পাশাপাশি চলে ক্যামেরার সামনে পোজ দেওয়াও। অবশেষে ভারতীয় সেনাবাহিনীর সুবেদার নীরজ এমন একটা কাজ করলেন, যা গোটা দেশের হৃদয় ছুঁয়ে গেল। সচরাচর এই আনন্দ উদযাপনের পর দেখা যায়, বিভিন্ন দেশের অ্যাথলিটরা তাঁদের দেশের পতাকাকে যোগ্য সম্মানটুকুও দিতে ভুলে যায়। যেটা দেওয়া অবশ্যই উচিত। বহু ক্ষেত্রেই দেখতে পাওয়া যায়, আনন্দ উদযাপনের পর সংশ্লিষ্ট দেশের পতাকা মাটিতে গড়াগড়ি খাচ্ছে। দেশের সেনা হিসেবে নীরজ খুব ভালো করেই জানেন, দেশের জাতীয় পতাকার গুরুত্ব ঠিক কতখানি। আর সেকারণেই তিনি 'তিরঙ্গা'কে যোগ্য সম্মান দেন, যা অন্য দেশের প্রতিযোগীদের দিতে দেখা যায় না। আনন্দ উদযাপনের পর নীরজ দেশের পতাকাটা যত্ন সহকারে মুড়ে রাখেন এবং সেটা ব্যাগের মধ্যে ঢুকিয়ে রাখেন। একথা অনস্বীকার্য যে টোকিয়ো অলিম্পিকে নীরজের সোনা জয় গোটা দেশকে গর্বিত করেন। কিন্তু, সোনা জয়ের পর যেভাবে তিনি দেশের পতাকাকে সম্মান জানালেন, সেটা দেখার পর দেশবাসীর ছাতি গর্বে আরও খানিকটা ফুলে উঠেছে। প্রথমে অনেকেই হয়ত এই বিষয়টা লক্ষ্য করেননি। কিন্তু, যাঁদের নজরে এই ব্যাপারটা এসেছে, তাঁরা নীরজের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে উঠেছেন। তাঁর সেনার প্রশিক্ষণের প্রশংসা করেছেন। একবাক্যে স্বীকার করেছেন, একজন প্রকৃত জওয়ানের পক্ষেই দেশের জাতীয় পতাকাকে এভাবে মর্যাদা দেওয়া সম্ভব। দেখে নিন সেই ভিডিয়ো : মাত্র ২৩ বছর বয়সে নীরজ যে কৃতিত্ব অর্জন করেছেন, যা গত ১০০ বছরে কোনও ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ড করে দেখাতে পারেননি। অলিম্পিক পোডিয়ামে শীর্ষস্থানে দাঁড়ানোর সুযোগ পেয়েছেন। তাঁর এই সোনার যাত্রা পথে বহু প্রতিবন্ধকতা এসেছিল। সবথেকে বড় কথা, চোটের কারণে তিনি একটা বছর অনুশীলন করতে পারেননি এবং অস্ত্রোপচারও করাতে হয়।


from Sports News in Bengali, India and World Sports News, Bangla Sports News, ক্রীড়া খবর, Latest Sports News - Eisamay https://ift.tt/3fKAc8Z
https://ift.tt/3jDlT6Z